9. আর আসেরিয়ার বাদশাহ্ তাঁর কথা শুনলেন; আসেরিয়ার বাদশাহ্ দামেস্কের বিরুদ্ধে গিয়ে তা অধিকার করলেন, সেখানকার লোকদের বন্দী করে কীরে নিয়ে গেলেন এবং রৎসীনকে হত্যা করলেন।
10. পরে বাদশাহ্ আহস আসেরিয়ার বাদশাহ্ তিগ্লৎ-পিলেষরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দামেস্কে গেলেন এবং দামেস্কস্থ কোরবানগাহ্ দেখে বাদশাহ্ আহস সেই কোরবানগাহ্র আকৃতি ও তাতে যে শিল্পকর্ম ছিল, তার আদর্শ লিখে ঊরিয় ইমামের কাছে পাঠালেন।
11. তাতে ঊরিয় ইমাম একটি কোরবানগাহ্ তৈরি করলেন; বাদশাহ্ আহস দামেস্ক থেকে যা কিছু পাঠিয়েছিলেন, ইমাম ঊরিয় দামেস্ক থেকে বাদশাহ্ আহসের আগমনের আগেই সেই অনুসারে সকল কিছুই করলেন।
12. পরে বাদশাহ্ দামেস্ক থেকে আসলেন ও তিনি সেই কোরবানগাহ্ দেখলেন; আর বাদশাহ্ সেই কোরবানগাহ্র কাছে গিয়ে তার উপরে কোরবানী করতে লাগলেন।
13. তিনি সেই কোরবানগাহ্র উপরে তাঁর পোড়ানো-কোরবানী ও শস্য-উৎসর্গ করলেন, আর পানীয় নৈবেদ্য ঢাললেন এবং নিজের মঙ্গল-কোরবানীগুলোর রক্ত ছিটিয়ে দিলেন।
14. আর মাবুদের সম্মুখস্থ যে ব্রোঞ্জের কোরবানগাহ্, তা গৃহের সম্মুখ থেকে অর্থাৎ তাঁর কোরবানগাহ্র ও মাবুদের গৃহের মধ্যস্থান থেকে সরিয়ে তাঁর কোরবানগাহ্র উত্তর দিকে স্থাপন করলেন।
15. পরে আহস বাদশাহ্ ইমাম ঊরিয়কে এই হুকুম দিলেন, বড় কোরবানগাহ্র উপরে প্রাতঃকালীন পোড়ানো-কোরবানী ও সন্ধ্যাকালীন শস্য-উৎসর্গ এবং বাদশাহ্র পোড়ানো-কোরবানী ও তাঁর শস্য-উৎসর্গ এবং দেশের সমস্ত লোকের পোড়ানো-কোরবানী এবং তাদের খাবার ও পানীয় নৈবেদ্য পুড়িয়ে দাও, আর তার উপরে পোড়ানো-কোরবানীর সমস্ত রক্ত ও অন্য কোরবানীর সমস্ত রক্ত ছিটিয়ে দাও; কিন্তু আল্লাহ্র মন্ত্রণা জানবার জন্য ব্রোঞ্জের কোরবানগাহ্ আমার জন্য থাকবে।
16. ইমাম ঊরিয় আহস বাদশাহ্র হুকুম অনুসারে সমস্ত কাজ করলেন।