23. তখন অরৌণা দাউদকে বললো আপনি এটি গ্রহণ করুন, আমার মালিক বাদশাহ্র দৃষ্টিতে যা ভাল মনে হয়, তা-ই করুন; দেখুন আমি পোড়ানো-কোরবানীর জন্য এই ষাঁড়গুলো, কাঠের জন্য এই মাড়াই-যন্ত্র ও শস্য-উৎসর্গের জন্য এই গম দিচ্ছি, সমস্তই দিচ্ছি।
24. বাদশাহ্ দাউদ অরৌণাকে বললেন, তা নয়, আমি অবশ্য সমপূর্ণ মূল্য দিয়ে এগুলো ক্রয় করবো; কেননা তোমার যা, আমি মাবুদের জন্য তা নেব না, বিনামূল্যে পোড়ানো-কোরবানী করবো না।
25. পরে দাউদ সেই স্থানের জন্য ছয় শত শেকল সোনা ওজন করে অরৌণাকে দিলেন।
26. আর দাউদ সেই স্থানে মাবুদের উদ্দেশে একটি কোরবানগাহ্ তৈরি করে পোড়ানো-কোরবানী ও মঙ্গল-কোরবানী করলেন, আর মাবুদকে ডাকলেন, তাতে তিনি আসমান থেকে কোরবানগাহ্র উপরে আগুন বর্ষণ করে তাঁকে জবাব দিলেন।
27. পরে মাবুদ তাঁর ফেরেশতাকে হুকুম করলে তিনি তাঁর তলোয়ার পুনরায় কোষে রাখলেন।
28. সেই সময়ে যখন দাউদ দেখলেন, মাবুদ যিবূষীয় অরৌণার খামারে তাঁকে মুনাজাতের উত্তর দিলেন, তখন তিনি সেই স্থানে কোরবানী করলেন।
29. কেননা মাবুদের শরীয়ত-তাঁবু, যা মূসা মরুভূমিতে নির্মাণ করেছিলেন, সেটি এবং পোড়ানো-কোরবানীর কোরবানগাহ্টি সেই সময়ে গিবিয়োনস্থ উচ্চস্থলীতে ছিল।