35. অন্যায়ের শাস্তি দেবার অধিকার আমারই;যার যা পাওনা আমি তাকে তা-ই দেব।সময় হলেই শত্রুদের পা পিছ্লে যাবে;তাদের ধ্বংসের দিন তাদের কাছে এসে গেছে।তাদের জন্য যা ঠিক করে রাখা হয়েছে,তা শীঘ্রই তাদের উপর এসে পড়বে।”
36. মাবুদ যখন দেখবেন,তাঁর বান্দাদের শক্তি ফুরিয়ে গেছে,গোলাম বা স্বাধীন কারও আর শক্তি নেই,তখন তিনি তাঁর বান্দাদের পক্ষ নেবেন,তাঁর গোলামদের উপর মমতা করবেন।
37. তিনি তখন বলবেন,“কোথায় এখন তাদের দেব-দেবী?কোথায় তাদের সেই পাহাড়যাঁর কাছে তারা আশ্রয় নিয়েছিল?
38. কোথায় সেই দেব-দেবীযারা তাদের কোরবানীর পশুর চর্বি খেয়েছিল,খেয়েছিল তাদের ঢালন-কোরবানীর আংগুর-রস?এখন তারা এসে তোমাদের সাহায্য করুক,আর তোমাদের আশ্রয় দিক।
39. এবার তোমরা ভেবে দেখ যে, আমিই তিনি;আমি ছাড়া আর কোন মাবুদ নেই।মরণ-বাঁচন আমারই হাতে,আমি ক্ষত করেছি, আমিই সুস্থ করব;আমার হাত থেকে বাঁচাতে পারে এমন কেউ নেই।
40. আমি হাত তুলে কসম খেয়ে বলছি, আমার জীবনের কসম যে,
41. যখন আমার ঝক্ঝকে তলোয়ারে আমি শান দেব,আমার বিচারের রায়কে কাজে লাগাবার জন্য তা হাতে নেব,তখন আমার শত্রুদের আমি শাস্তি দেব,আর যারা আমাকে ঘৃণা করেতাদের যা পাওনা তা তাদের দেব।
42. মেরে ফেলা আর বন্দী লোকদের রক্ত খাইয়েআমার তীরগুলোকে আমি মাতাল করে তুলব;আমার তলোয়ার গোশ্ত খাবে,লম্বা-চুলওয়ালা শত্রুর মাথার গোশ্ত খাবে।”
43. হে সমস্ত জাতির লোকেরা,তোমরা মাবুদের বান্দাদের সংগে তাঁর প্রশংসা কর,কারণ তিনি তাঁর গোলামদের রক্তের শোধ নেবেন,তাঁর শত্রুদের শাস্তি দেবেনআর তাঁর দেশ ও তাঁর বান্দাদেরগুনাহ্ ঢাকবার ব্যবস্থা করবেন।