11. তাঁরা কথা বলতে বলতে চলেছেন এমন সময় হঠাৎ একটা আগুনের রথ ও আগুনের কতগুলো ঘোড়া এসে তাঁদের দু’জনকে আলাদা করে দিল এবং এলিয় একটা ঘূর্ণিবাতাসে করে স্বর্গে চলে গেলেন।
12. ইলীশায় তা দেখে চিৎকার করে বললেন, “হে আমার পিতা, আমার পিতা, দেখুন, ইস্রায়েলের রথ ও ঘোড়সওয়ার।” এর পর ইলীশায় আর তাঁকে দেখতে পেলেন না। তখন তিনি নিজের কাপড় ধরে ছিঁড়ে দু’ভাগ করলেন।
13. তারপর এলিয়ের গা থেকে পড়ে যাওয়া চাদরখানা কুড়িয়ে নিয়ে তিনি ফিরে যর্দনের ধারে গিয়ে দাঁড়ালেন।
14. সেই চাদরখানা দিয়ে তিনি জলে আঘাত করে বললেন, “এখন এলিয়ের ঈশ্বর সদাপ্রভু কোথায়?” তিনি জলে আঘাত করলে পর জল ডানে ও বাঁয়ে দু’ভাগ হয়ে গেল, আর তিনি পার হয়ে গেলেন।
15. যিরীহোর যে শিষ্য-নবীরা সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁরা ইলীশায়কে দেখে বললেন, “এলিয়ের আত্মা ইলীশায়ের উপর ভর করেছেন।” তাঁরা ইলীশায়ের সংগে দেখা করতে গেলেন এবং তাঁর সামনে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করে বললেন,