23. এছাড়া তারা নিজেদের জন্য প্রত্যেকটা উঁচু পাহাড়ের উপরে ও প্রত্যেকটা ডালপালা ছড়ানো সবুজ গাছের নীচে পূজার উঁচু স্থান ঠিক করেছিল এবং পবিত্র পাথর ও আশেরা-খুঁটি স্থাপন করেছিল।
24. এমন কি, তাদের দেশে পুরুষ মন্দির-বেশ্যাও ছিল। যে জাতিগুলোকে সদাপ্রভু ইস্রায়েলীয়দের সামনে থেকে দূর করে দিয়েছিলেন তাদের সমস্ত ঘৃণার কাজ যিহূদার লোকেরা করতে লাগল।
25. রাজা রহবিয়ামের রাজত্বের পঞ্চম বছরে মিসরের রাজা শীশক যিরূশালেম আক্রমণ করলেন।
26. তিনি সদাপ্রভুর ঘরের ও রাজবাড়ীর ধন-দৌলত নিয়ে গেলেন। তিনি সব কিছুই নিয়ে গেলেন, এমন কি, শলোমনের তৈরী সোনার সব ঢালগুলোও নিয়ে গেলেন।
27. কাজেই রাজা রহবিয়াম সেগুলোর বদলে ব্রোঞ্জের ঢাল তৈরী করালেন। রাজবাড়ীর দরজায় যে সব সৈন্যেরা পাহারা দিত তাদের সেনাপতিদের কাছে তিনি সেগুলো রক্ষা করবার ভার দিলেন।
28. রাজা যখন সদাপ্রভুর ঘরে যেতেন তখন পাহারাদার সৈন্যেরা সেই ঢালগুলো ধরে নিয়ে তাঁর সংগে যেত এবং পরে সেগুলো তারা পাহারা-ঘরে জমা দিত।
29. রহবিয়ামের অন্যান্য কাজ, অর্থাৎ তিনি যা কিছু করেছিলেন তা সব “যিহূদার রাজাদের ইতিহাস” নামে বইটিতে লেখা আছে।
30. রহবিয়াম ও যারবিয়ামের মধ্যে অনবরত যুদ্ধ চলত।
31. পরে রহবিয়াম তাঁর পূর্বপুরুষদের কাছে চলে গেলেন এবং তাঁকে দায়ূদ-শহরে কবর দেওয়া হয়েছিল। তাঁর মায়ের নাম ছিল নয়মা; তিনি জাতিতে ছিলেন একজন অম্মোনীয়। রহবিয়ামের পরে তাঁর ছেলে অবিয়াম তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।