1. যিহূদার বংশের লোকেরা হল পেরস, হিষ্রোণ, কর্মী, হূর ও শোবল।
2. শোবলের ছেলে রায়া, রায়ার ছেলে যহৎ এবং যহতের ছেলে অহূময় ও লহদ। এরা ছিল সরাথীয় বংশের লোক।
3. যে লোক ঐটম গ্রাম গড়ে তুলেছিল তার ছেলেরা হল যিষ্রিয়েল, যিশ্মা ও যিদ্বশ। তাদের বোনের নাম ছিল হৎসলিল-পোনী।
4. পনূয়েলের ছেলে গাদোর ও এশরের ছেলে হূশ। এরা সবাই ইফ্রাথার বড় ছেলে হূরের বংশের লোক। হূর বৈৎলেহম গ্রাম গড়ে তুলেছিল।
5. তকোয় গ্রামটা যে গড়ে তুলেছিল সেই অস্হূরের দু’জন স্ত্রীর নাম ছিল হিলা ও নারা।
11-12. শূহের ভাই কলূবের ছেলে মহীর, মহীরের ছেলে ইষ্টোন আর ইষ্টোনের ছেলেরা হল বৈৎ-রাফা, পাসেহ ও তহিন্ন। এরা সবাই ছিল রেকা গ্রামের লোক। তহিন্ন ঈরনাহস গ্রাম গড়ে তুলেছিল।
17-18. ইষ্রার ছেলেরা হল যেথর, মেরদ, এফর ও যালোন। মেরদ ফরৌণের একজন মেয়ে বিথিয়াকে বিয়ে করেছিল। তার গর্ভে মরিয়ম, শম্ময় ও যিশ্বহের জন্ম হয়েছিল। যিশ্বহ ইষ্টিমোয় নামে একটা গ্রাম গড়ে তুলেছিল। মেরদের যিহূদী স্ত্রীর গর্ভে যেরদ, হেবর ও যিকুথীয়েলের জন্ম হয়েছিল। যেরদ গদোর গ্রাম, হেবর সোখো গ্রাম আর যিকূথীয় সানোহ গ্রাম গড়ে তুলেছিল।
21-22. যিহূদার ছেলে শেলার বংশের লোকদের মধ্যে ছিল এর, লাদা, বৈৎ-অসবেয়ের যে লোকেরা মসীনার কাপড় বুনত তাদের সব বংশ, যোকীম, কোষেবার লোকেরা, যোয়াশ, সারফ ও যাশূ বিলেহম শেলার ছেলে এর লেকা গ্রাম গড়ে তুলেছিল এবং লাদা গড়ে তুলেছিল মারেশা গ্রাম। যোয়াশ ও সারফ ছিলেন মোয়াবের শাসনকর্তা। এগুলো ছিল খুব পুরানো দিনের তালিকা।
28-31. শিমিয়োন-গোষ্ঠীর লোকেরা বের্-শেবা, মোলাদা, হৎসর-শূয়াল, বিল্হা, এৎসম, তোলদ, বথূয়েল, হর্মা, সিক্লগ, বৈৎ-মর্কাবোৎ, হৎসর-সূষীম, বৈৎ-বিরী ও শারয়িমে বাস করত। দায়ূদের রাজত্ব পর্যন্ত এই সব গ্রাম তাদের ছিল।
32-33. তাদের অন্যান্য গ্রামগুলোর নাম ছিল ঐটম, ঐন, রিম্মোণ, তোখেন ও আশন। বাল পর্যন্ত এই পাঁচটা গ্রামের চারপাশের জায়গাগুলোও তাদের অধীনে ছিল। এগুলোতে তারা বাস করত এবং নিজেদের একটা বংশ-তালিকা রাখত।
34-38. এঁরা ছিলেন শিমিয়োন-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের নেতা: মশোবব, য্নেক, অমৎসিয়ের ছেলে যোশঃ, যোয়েল এবং যোশিবিয়ের ছেলে যেহূ যাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিল সরায় ও অসীয়েল। এছাড়া ছিলেন ইলিয়ৈনয়, যাকোবা, যিশোহায়, অসায়, অদীয়েল, যিশীমীয়েল, বনায় এবং শিফির ছেলে সীষঃ যাঁর পূর্বপুরুষেরা ছিল অলোন, যিদয়িয়, শিম্রি ও শময়িয়। তাঁদের বংশের লোকসংখ্যা খুব বেড়ে গেল।
39-40. কাজেই পশুপাল চরাবার জায়গার খোঁজে এই লোকেরা গদোরের বাইরে উপত্যকার পূর্ব দিকে চলে গিয়ে ভাল ঘাসের জায়গা পেল। জায়গাটা ছিল বেশ বড়, শান্তিপূর্ণ ও নিরিবিলি। আগে হামের বংশের কিছু লোক সেখানে বাস করত।