19. অসূবা মারা গেলে কালুবায় ইফ্রাথাকে বিয়ে করলেন। ইফ্রাথার গর্ভে হূরের জন্ম হয়েছিল।
20. হূরের ছেলে ঊরি ও ঊরির ছেলে বৎসলেল।
21. পরে হিষ্রোণ ষাট বছর বয়সে মাখীরের মেয়েকে, অর্থাৎ গিলিয়দের বোনকে বিয়ে করে তার সংগে দেহে মিলিত হয়েছিল। সেই স্ত্রীর গর্ভে সগূবের জন্ম হল।
22-23. সগূবের ছেলের নাম যায়ীর। সগূব ও যায়ীর ছিল গিলিয়দের বাবা মাখীরের বংশের লোক। গিলিয়দ এলাকায় যায়ীরের অধীনে তেইশটা গ্রাম ছিল। কিন্তু গশূর ও অরাম এসে হব্বৎ-যায়ীর, কনাৎ ও তার আশেপাশের গ্রামগুলো, অর্থাৎ ষাটটা গ্রাম অধিকার করে নিল।
24. হিষ্রোণ কালেব-ইফ্রাথায় মারা গেলে পর তাঁর স্ত্রী অবিয়ার গর্ভে তাঁর ছেলে অসহূরের জন্ম হয়েছিল। অসহূর তকোয় নামে একটা গ্রাম গড়ে তুলেছিল।
25. হিষ্রোণের বড় ছেলে ছিল যিরহমেল আর যিরহমেলের বড় ছেলে ছিল রাম; তারপর বূনা, ওরণ, ওৎসম ও অহিয়ের জন্ম হয়েছিল।
26. অটারা নামে যিরহমেলের আর একজন স্ত্রী ছিল। তার ছেলের নাম ওনম।
27. যিরহমেলের বড় ছেলে রামের ছেলেরা হল মাষ, যামীন ও একর।
28. ওনমের ছেলেরা হল শম্ময় ও যাদা। শম্ময়ের ছেলেরা হল নাদব ও অবীশূর।
29. অবীশূরের স্ত্রীর নাম ছিল অবীহয়িল। তার গর্ভে অহবান ও মোলীদের জন্ম হয়েছিল।
30. নাদবের ছেলেরা হল সেলদ ও অপ্পয়িম। সেলদ কোন ছেলেপেলে না রেখে মারা গেল।
31. অপ্পয়িমের ছেলে যিশী, যিশীর ছেলে শেশন ও শেশনের ছেলে অহলয়।
32. শম্ময়ের ভাই যাদার ছেলেরা হল যেথর ও যোনাথন। যেথর কোন ছেলেপেলে না রেখে মারা গেল।
33. যোনাথনের ছেলেরা হল পেলৎ ও সাসা। এরা ছিল যিরহমেলের বংশ।
34. শেশনের কেবল মেয়ে ছিল, কোন ছেলে ছিল না। যার্হা নামে শেশনের একজন মিসরীয় দাস ছিল।
35. শেশন তার দাস যার্হার সংগে তার একজন মেয়ের বিয়ে দিল এবং সেই মেয়ের গর্ভে অত্তয়ের জন্ম হয়েছিল।