1. কীশের ছেলে শৌলের সামনে থেকে দায়ূদকে দূর করা হলে পর অনেক লোক সিক্লগে দায়ূদের কাছে এসেছিল। যুদ্ধের সময় যে যোদ্ধারা দায়ূদকে সাহায্য করেছিল এরা তাদের মধ্যে ছিল।
2. এরা ধনুকধারী ছিল এবং বাঁ হাতে ও ডান হাতে তীর মারতে ও ফিংগা দিয়ে পাথর ছুঁড়তে পারত। এরা ছিল বিন্যামীন-গোষ্ঠীর শৌলের বংশের লোক। এদের মধ্যে ছিল:
3. গিবিয়াতীয় শমায়ের ছেলে অহীয়েষর ও যোয়াশ- এঁরা নেতা ছিলেন; অস্মাবতের ছেলে যিষীয়েল ও পেলট, বরাখা, অনাথোতীয় যেহূ;
4. গিবিয়োনীয় যিশ্ময়িয়- ইনি সেই “ত্রিশ” নামে বীরদের দলের মধ্যে একজন নেতা; যিরমিয়, যহসীয়েল, যোহানন, গদেরাথীয় যোষাবদ;
5. ইলিয়ূষয়, যিরীমোৎ, বালিয়, শমরিয়, হরূফীয় শফটিয়;
6. কোরহীয়দের মধ্যে ইল্কানা, যিশিয়, অসরেল, যোয়েষর, যাশবিয়াম;
7. গদোরীয় যিরোহমের ছেলে যোয়েলা ও সবদিয়।
8. গাদীয়দের কিছু লোক নিজেদের দল ছেড়ে মরু-এলাকার দুর্গের মত জায়গায় দায়ূদের কাছে এসেছিলেন। তাঁরা ছিলেন যুদ্ধের শিক্ষা-পাওয়া শক্তিশালী যোদ্ধা। তাঁরা ঢাল ও বর্শার ব্যবহার জানতেন। তাঁদের মুখ সিংহের মত ভয়ংকর ছিল এবং পাহাড়ী হরিণের মত তাঁরা জোরে দৌড়াতে পারতেন।
9. পদ অনুসারে তাঁরা ছিলেন- প্রথম এষর, দ্বিতীয় ওবদিয়, তৃতীয় ইলীয়াব,
10. চতুর্থ মিশ্মন্না, পঞ্চম যিরমিয়,
11-13. ষষ্ঠ অত্তয়, সপ্তম ইলীয়েল, অষ্টম যোহানন, নবম ইল্সাবাদ, দশম যিরমিয় ও একাদশ মগ্বন্নয়।
14. এই গাদীয়েরা ছিলেন সৈন্যদলের সেনাপতি। তাঁদের মধ্যে যিনি সবচেয়ে ছোট তিনি ছিলেন একাই একশো জনের সমান এবং যিনি সবচেয়ে বড় তিনি ছিলেন একাই হাজার জনের সমান।
15. সেই বছরের প্রথম মাসে যখন যর্দন নদীর জল কিনারা ছাপিয়ে গিয়েছিল তখন এঁরাই পার হয়ে গিয়ে নদীর পূর্ব ও পশ্চিম দিকের উপত্যকায় বাসকারী প্রত্যেককে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন।
16. এছাড়া বিন্যামীন-গোষ্ঠীর অন্য লোকেরা এবং যিহূদার কিছু লোক দায়ূদের সেই দুর্গের মত জায়গায় তাঁর কাছে এসেছিল।