23. আবার একজন সাড়ে সাত ফুট লম্বা মিসরীয়কে তিনি মেরে ফেলেছিলেন। সেই মিসরীয়ের হাতে ছিল তাঁতীর বীমের মত একটা বর্শা, কিন্তু তবুও তিনি গদা হাতে তার দিকে এগিয়ে গিয়েছিলেন। সেই মিসরীয়ের হাত থেকে বর্শাটা কেড়ে নিয়ে তিনি সেই বর্শা দিয়ে তাকে মেরে ফেলেছিলেন।
24. যিহোয়াদার ছেলে বনায়ের কাজই ছিল এই রকম। তিনিও সেই তিনজন বীরের মত নাম-করা হয়ে উঠেছিলেন।
25. সেই তিনজনের মধ্যে তাঁকে ধরা না হলেও তিনি “ত্রিশ” নামে দলটার লোকদের চেয়ে বেশী সম্মান পেয়েছিলেন। দায়ূদ তাঁর দেহরক্ষীদের ভার বনায়ের উপরেই দিয়েছিলেন।
26. সেই শক্তিশালী লোকেরা হলেন- যোয়াবের ভাই অসাহেল, বৈৎলেহমের দোদোর ছেলে ইল্হানন,
27. হরোরীয় শম্মোৎ, পলোনীয় হেলস,
28. তকোয়ের ইক্কেশের ছেলে ঈরা, অনাথোতের অবীয়েষর,
29. হূশাতীয় সিব্বখয়, অহোহীয় ঈলয়,
30. নটোফাতীয় মহরয়, নটোফাতীয় বানার ছেলে হেলদ,
31. বিন্যামীন-গোষ্ঠীর গিবিয়ার রীবয়ের ছেলে ইথয়, পিরিয়াথোনীয় বনায়,
32. গাশের উপত্যকা থেকে হূরয়, অর্বতীয় অবীয়েল,
33. বাহরূমীয় অস্মাবৎ, শাল্বোনীয় ইলীয়হবঃ,
34. গিষোণীয় হাষেমের ছেলেরা, হরারীয় শাগির ছেলে যোনাথন,
35. হরারীয় সাখরের ছেলে অহীয়াম, ঊরের ছেলে ইলীফাল,
36. মখেরাতীয় হেফর, পলোনীয় অহিয়,
37. কর্মিলীয় হিষ্রো, ইষ্বয়ের ছেলে নারয়,
38. নাথনের ভাই যোয়েল, হগ্রির ছেলে মিভর,
39. অম্মোনীয় সেলক, সরূয়ার ছেলে যোয়াবের অস্ত্র বহনকারী বেরোতীয় নহরয়,
40-42. যিত্রীয় ঈরা, যিত্রীয় গারেব, হিত্তীয় ঊরিয়, অহলয়ের ছেলে সাবদ, রূবেণীয় শীষার ছেলে অদীনা- তিনি ছিলেন রূবেণীয়দের নেতা এবং তাঁর সংগে ছিল ত্রিশজন লোক,
43. মাখার ছেলে হানান, মিত্নীয় যোশাফট,
44. অষ্টরোতীয় উষিয়, অরোয়েরীয় হোথমের দুই ছেলে শাম ও যিয়ীয়েল,
45. শিম্রির ছেলে যিদিয়েল ও তাঁর ভাই তীষীয় যোহা,