11. যুবতী বিধবাদের নাম বিধবার তালিকায় লিখো না, কারণ যখন তাদের দেহের কামনা-বাসনা চঞ্চল হয়ে ওঠে এবং খ্রীষ্টের প্রতি তাদের ভক্তি কমে আসে তখন তারা বিয়ে করতে চায়।
12. এতে তারা তাদের আগের প্রতিজ্ঞা ভাংগে বলে নিজেদের উপর শাস্তি ডেকে আনে।
13. এছাড়া তারা বাড়ী বাড়ী ঘুরে অলস হতে শেখে। তারা যে কেবল অলস হয় তা নয়, কিন্তু বাজে কথা বলতে ও পরের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে শেখে এবং যা তাদের বলা উচিত নয় সেই সব কথা বলে।
14. সেইজন্য আমি এই উপদেশ দিই যে, যুবতী বিধবারা বিয়ে করুক, সন্তানের মা হোক, নিজের নিজের সংসারের দেখাশোনা করুক এবং নিন্দা করবার জন্য শত্রুদের কোন সুযোগ না দিক।
15. এর মধ্যেই তো কয়েকজন বিধবা ফিরে গিয়ে শয়তানের পথে চলছে।
16. খ্রীষ্টে বিশ্বাসী কোন স্ত্রীলোকের ঘরে কয়েকজন বিধবা থাকলে সেই স্ত্রীলোকই তাদের দেখাশোনা করুক। এই সব বিধবার ভার মণ্ডলীর উপর চাপানো উচিত নয়, যাতে যে সব বিধবার কেউ নেই মণ্ডলী তাদের দেখাশোনা করতে পারে।
17. মণ্ডলীর যে সব প্রধান নেতারা ভালভাবে মণ্ডলীর পরিচালনা করেন, বিশেষ করে যাঁরা ঈশ্বরের বাক্য প্রচার ও শিক্ষা দান করবার জন্য পরিশ্রম করেন, তাঁদের পাওনা দ্বিগুণ হওয়া উচিত।
18. পবিত্র শাস্ত্রে আছে, “শস্য মাড়াই করবার সময়ে বলদের মুখে জাল্তি বেঁধো না।” আরও লেখা আছে, “যে কাজ করে সে বেতন পাবার যোগ্য।”
19. দুই বা তিনজন সাক্ষীর সাক্ষ্য ছাড়া মণ্ডলীর কোন প্রধান নেতার বিরুদ্ধে কোন দোষের কথায় কান দিয়ো না।
20. যে সব প্রধান নেতারা পাপ করতেই থাকেন মণ্ডলীর সমস্ত লোকদের সামনে তাঁদের দোষ দেখিয়ে দিয়ো যাতে অন্যান্য নেতারাও ভয় পান।