27. যদি কেউ অন্য ভাষায় কথা বলে তবে দু’জন বা বেশী হলে তিনজন এক একজন করে কথা বলুক, আর অন্য একজন তার মানে বুঝিয়ে দিক।
28. যদি মানে বুঝাবার কেউ না থাকে তবে তারা মণ্ডলীতে কথা না বলুক; তারা একা একা নিজের সংগে আর ঈশ্বরের সংগে কথা বলুক।
29. যারা নবী হিসাবে কথা বলে তারা দুইজন বা তিনজন কথা বলুক আর অন্যেরা তার বিচার করে দেখুক।
30. যে বসে আছে তার কাছে যদি ঈশ্বরের সত্য প্রকাশিত হয় তবে যে কথা বলছে সে কথা বলা বন্ধ করুক,
31. কারণ তোমরা সবাই এক এক করে নবী হিসাবে কথা বলতে পার যেন সবাই শিক্ষা এবং উৎসাহ পায়।
32. নবীদের আত্মা তাদের নিজেদের অধীনে থাকে।
33. ঈশ্বর বিশৃঙ্খলার ঈশ্বর নন, তিনি শান্তির ঈশ্বর।ঈশ্বরের লোকদের সব মণ্ডলীতে যেমন হয়ে থাকে,
34. সেইভাবে স্ত্রীলোকেরা মণ্ডলীতে চুপ করে থাকুক, কারণ কথা বলবার অনুমতি তাদের দেওয়া হয় নি। মোশির আইন-কানুন যেমন বলে তেমনি তারা বরং বাধ্য হয়ে থাকুক।
35. যদি তারা কিছু জানতে চায় তবে বাড়ীতে তাদের স্বামীকে জিজ্ঞাসা করুক, কারণ মণ্ডলীতে কথা বলা একজন স্ত্রীলোকের পক্ষে লজ্জার বিষয়।
36. ঈশ্বরের বাক্য কি তোমাদের মধ্য থেকেই বের হয়েছিল কিম্বা তা কি কেবল তোমাদেরই কাছে এসেছে?
37. যদি কেউ নিজেকে নবী বলে বা আত্মিক লোক বলে মনে করে তবে সে স্বীকার করুক যে, আমি তোমাদের কাছে যা কিছু লিখলাম তা সবই প্রভুর আদেশ।
38. যদি কেউ তা অগ্রাহ্য করে তবে তাকেও অগ্রাহ্য করা হবে।
39. সেইজন্যই আমার ভাইয়েরা, নবী হিসাবে কথা বলবার জন্য বিশেষভাবে আগ্রহী হও এবং বিভিন্ন ভাষায় কথা বলতে বাধা দিয়ো না।
40. সব কিছুই যেন উপযুক্তভাবে আর শৃঙ্খলার সংগে করা হয়।