13. কিন্তু খ্রীষ্টকে কি ভাগ করা হয়েছে? পৌলকে কি তোমাদের জন্য ক্রুশে দেওয়া হয়েছিল? তোমরা কি পৌলের নামে বাপ্তিস্ম গ্রহণ করেছ?
14. আমি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ যে, ক্রীষ্প আর গাইয় ছাড়া তোমাদের আর কাউকেই আমি বাপ্তিস্ম দিই নি,
15. যাতে কেউ বলতে না পারে যে, তোমরা আমার নামে বাপ্তিস্ম গ্রহণ করেছ।
16. অবশ্য স্তিফানের পরিবারের লোকদেরও আমি বাপ্তিস্ম দিয়েছি, কিন্তু তা ছাড়া আর কাউকে বাপ্তিস্ম দিয়েছি বলে আমার মনে পড়ে না।
17. খ্রীষ্ট আমাকে বাপ্তিস্ম দিতে পাঠান নি বরং সুখবর প্রচার করবার জন্যই পাঠিয়েছেন। সেই সুখবর তিনি আমাকে জ্ঞানীদের ভাষায় প্রচার করতে পাঠান নি, যেন খ্রীষ্টের ক্রুশীয় মৃত্যু শক্তিহীন হয়ে না পড়ে।
18. যারা ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাচ্ছে তাদের কাছে খ্রীষ্টের সেই ক্রুশীয় মৃত্যুর কথা মূর্খতা ছাড়া আর কিছুই নয়; কিন্তু আমরা যারা পাপ থেকে উদ্ধারের পথে এগিয়ে যাচ্ছি আমাদের কাছে তা ঈশ্বরের শক্তি।
19. পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে, “আমি জ্ঞানীদের জ্ঞান নষ্ট করব, বুদ্ধিমানদের বুদ্ধি বিফল করব।”
20. কিন্তু জ্ঞানী লোক কোথায়? পণ্ডিত লোকই বা কোথায়? আর যার তর্ক করবার ক্ষমতা আছে এই যুগের সেই রকম লোকই বা কোথায়? এই জগতের জ্ঞান যে কেবল মূর্খতা তা কি ঈশ্বর দেখান নি?