5. ইস্রায়েলের অহংকারই তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়; ইফ্রয়িম, এমন কি, গোটা ইস্রায়েল তাদের পাপের জন্য উছোট খাচ্ছে আর যিহূদাও তাদের সংগে উছোট খাচ্ছে।
6. তাদের ভেড়া ও গরুর পাল নিয়ে সদাপ্রভুর কাছে গেলে তারা তাঁকে পায় না; তাদের কাছ থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন।
7. তারা সদাপ্রভুর কাছে অবিশ্বস্ত হয়েছে; তারা জারজ সন্তানদের জন্ম দেয়। কাজেই এখন তাদের অমাবস্যার পর্বগুলো তাদের গ্রাস করবে এবং তাদের ক্ষেতগুলোও তাদের গ্রাস করবে।
8. “তোমরা গিবিয়াতে তূরী বাজাও আর রামাতে বাজাও শিংগা। বৈৎ-আবনে চিৎকার করে বল, ‘হে বিন্যামীন, যুদ্ধে আমাদের পরিচালনা কর।’
9. শাস্তি দেবার দিনে ইফ্রয়িম জনশূন্য হয়ে পড়ে থাকবে। যা হবেই হবে তা আমি ইস্রায়েলের গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ঘোষণা করছি।
10. যারা সীমানার পাথর সরায় যিহূদার নেতারা তাদেরই মত। আমার ক্রোধ আমি বন্যার জলের মতই তাদের উপর ঢেলে দেব।
11. ইফ্রয়িম নিজের ইচ্ছায় অসারতার পিছনে গেছে বলে সে অত্যাচারিত হয়েছে এবং বিচারে তাকে পায়ের তলায় মাড়ানো হয়েছে।
12. ইফ্রয়িমের কাছে আমি হয়েছি পোকার মত আর যিহূদার লোকদের কাছে হয়েছি ক্ষয় করা জিনিসের মত।
13. “ইফ্রয়িম যখন তার রোগ দেখতে পেল আর যিহূদা দেখতে পেল তার ঘা তখন ইফ্রয়িম আসিরিয়ার দিকে ফিরে সাহায্যের জন্য সেই মহা রাজার কাছে লোক পাঠাল। কিন্তু সে তো তাকে সুস্থ করতে পারবে না এবং তার ঘা-ও সারাতে পারবে না।
14. আমি ইফ্রয়িমের কাছে ও যিহূদার কাছে সিংহের মত হব। আমি তাদের টুকরা টুকরা করে ছিঁড়ে ফেলে চলে যাব; আমি তাদের নিয়ে যাব, তাদের উদ্ধার করবার জন্য কেউ থাকবে না।
15. যে পর্যন্ত না তারা তাদের দোষ স্বীকার করে ও আমার দিকে মনোযোগ দেয় সেই পর্যন্ত আমি আমার নিজের জায়গায় ফিরে গিয়ে সেখানে থাকব। তাদের দুঃখ-কষ্টের সময় তারা আগ্রহের সংগে আমার কাছে ফিরে আসবে।”