28. তিনি যখন উপর দিকে আকাশ স্থাপন করছিলেনআর মাটির নীচের বড় বড় ফোয়ারা শক্তভাবে স্থাপন করছিলেন,
29. তিনি যখন সাগরের সীমানা স্থির করছিলেনযেন জল তাঁর নিয়মের বাইরে পার হয়ে না আসে,যখন তিনি পৃথিবীর ভিত্তি ঠিক করছিলেন,
30. তখন আমিই কারিগর হিসাবে তাঁর পাশে ছিলাম।দিনের পর দিন আমি খুশীতে পূর্ণ হয়েতাঁর সামনে সব সময় আনন্দ করতাম;
31. তাঁর পৃথিবী নিয়ে আনন্দ করতাম,আর মানুষকে নিয়ে খুশীতে পূর্ণ ছিলাম।
32. “ছেলেরা আমার, এখন আমার কথা শোন;যারা আমার পথে চলে তারা সুখী।
33. আমার নির্দেশে কান দাও, জ্ঞানবান হও,অবহেলা কোরো না।
34. যে লোক আমার কথা শোনেআর প্রতিদিন আমার দরজার কাছে জেগে থাকেও আমার দরজার চৌকাঠে অপেক্ষা করে সে সুখী;
35. কারণ যে আমাকে পায় সে জীবন পায়আর সদাপ্রভুর কাছ থেকে দয়া পায়।
36. কিন্তু যে আমাকে পায় না সে নিজের ক্ষতি করে;যারা আমাকে ঘৃণা করে তারা সবাই মৃত্যুকে ভালবাসে।”