3. তৃতীয়টাতে ছিল সব সাদা রংয়ের ঘোড়া এবং চতুর্থটাতে ছিল সব নানা রংয়ের ছাপের ঘোড়া; সব ঘোড়াই ছিল শক্তিশালী।
4. আমি সেই স্বর্গদূতকে জিজ্ঞাসা করলাম, “হে আমার প্রভু, এগুলো কি?”
5. উত্তরে তিনি আমাকে বললেন, “এগুলো আকাশের চারটি বায়ু; সমস্ত জগতের প্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে থাকবার পরে এগুলো বের হয়ে আসছে।
6. কালো ঘোড়ার রথটা উত্তর দেশের দিকে যাচ্ছে, সাদা ঘোড়ার রথটা যাচ্ছে পশ্চিম দিকে এবং নানা রংয়ের ছাপের ঘোড়ার রথটা যাচ্ছে দক্ষিণ দিকে।”
7. শক্তিশালী ঘোড়াগুলো বের হয়ে সারা পৃথিবী ঘুরে দেখবার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছিল। তখন সেই স্বর্গদূত বললেন, “পৃথিবীর সমস্ত জায়গা ঘুরে দেখ।” কাজেই তারা পৃথিবীর সমস্ত জায়গা ঘুরে দেখতে গেল।
8. তারপর তিনি আমাকে ডেকে বললেন, “দেখ, যারা উত্তর দেশের দিকে যাচ্ছে তারা আমার ক্রোধ শান্ত করেছে।”
9. পরে সদাপ্রভু আমাকে বললেন,
10. “বাবিলের বন্দীদশা থেকে ফিরে আসা হিল্দয়, টোবিয় ও যিদায়ের কাছ থেকে তুমি সোনা ও রূপা নাও। একই দিনে তুমি সফনিয়ের ছেলে যোশিয়ের বাড়ীতে যাও।
11. তারপর তুমি সেই সোনা ও রূপা দিয়ে একটা মুকুট তৈরী কর এবং সেটা যিহোষাদকের ছেলে মহাপুরোহিত যিহোশূয়ের মাথায় পরিয়ে দাও।