10. সেই পশুটার বদলে অন্য পশু সে দিতে পারবে না। সেটা ভাল হলে তার বদলে মন্দটা কিম্বা মন্দ হলে তার বদলে ভালটা দেওয়া চলবে না। যদি সে একটা পশুর বদলে অন্য একটা পশু দেয় তবে দু’টা পশুই পবিত্র বলে ধরা হবে।
11. সদাপ্রভুর গ্রহণযোগ্য উৎসর্গ নয় এমন কোন অশুচি পশু যদি কেউ মানত করে তবে পশুটাকে পুরোহিতের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
12. পশুটা কি অবস্থায় আছে পুরোহিত তা বিচার করে তার যে দাম ঠিক করে দেবে সেটাই হবে তার দাম।
13. মানতকারী যদি সেটা ছাড়িয়ে নিতে চায় তবে সেই পশুর দামের সংগে তাকে আরও পাঁচ ভাগের এক ভাগ দাম বেশী দিতে হবে।
14. “যদি কেউ তার বাড়ীটা উৎসর্গ করে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করে রাখে তবে পুরোহিত বাড়ীটার অবস্থা বিচার করে তার যে দাম ঠিক করে দেবে সেটাই হবে তার দাম।
15. আলাদা করে রাখা বাড়ীটা যদি সে ছাড়িয়ে নিতে চায় তবে বাড়ীটার দামের সংগে তাকে আরও পাঁচ ভাগের এক ভাগ দাম বেশী দিতে হবে। তারপর বাড়ীটা আবার তার হয়ে যাবে।
16. “কেউ যদি তার পরিবারের সম্পত্তির একটা অংশ সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করে রাখে তবে সেই জমিতে যতটা বীজ বোনা যায় সেই অনুসারে তার দাম ধরতে হবে। প্রতি একশো আশি কেজি যবের বীজের জন্য আধা কেজি করে রূপা ধরতে হবে।
17. ফিরে পাওয়ার বছরে যদি সে তার জমি সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করে রাখে তবে পুরোহিত এই নিয়মে যে দাম ঠিক করে দেবে জমিটার দাম তা-ই থাকবে।
18. কিন্তু ফিরে পাওয়ার বছরের পরে যদি সে তার জমি আলাদা করে রাখে তবে তার পরের ফিরে পাওয়ার বছর আসতে যত বছর বাকী থাকবে সেটা হিসাব করে পুরোহিত তার দাম ঠিক করবে। তাতে ঐ নিয়মে ঠিক করা পুরো দামের চেয়ে এই দাম কম হবে।
19. কোন জমি-উৎসর্গকারী যদি তার জমি ছাড়িয়ে নিতে চায় তবে সেই জমির ঠিক করা দামের সংগে তাকে আরও পাঁচ ভাগের এক ভাগ দাম বেশী দিতে হবে। এর পর জমিটা আবার তার হয়ে যাবে।
20. কিন্তু যদি সে জমিটা ছাড়িয়ে না নেয় কিম্বা আর কারও কাছে বিক্রি করে দেয় তবে সেটা আর ছাড়িয়ে নেওয়া যাবে না।
21. ফিরে পাওয়ার বছরে যখন জমিটা খালাস হবে তখন সেটা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে ধ্বংসের অভিশাপের অধীন জমির মতই সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করা হয়ে যাবে। তখন সেটা হবে পুরোহিতের সম্পত্তি।
22. নিজের পরিবারের জমির কোন অংশ নয় এমন কোন কিনে নেওয়া জমি যদি কেউ সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করে রাখে,