14. যে কানে শোনে না তাকে অভিশাপ দেবে না কিম্বা যে চোখে দেখে না তার পথে উছোট খাবার মত কোন জিনিস রাখবে না। তোমরা তোমাদের ঈশ্বরকে ভক্তিপূর্ণ ভয় করে চলবে। আমি সদাপ্রভু।
15. “অন্যায় বিচার করা চলবে না। বিচারে ছোট-বড় কারও পক্ষ নেওয়া চলবে না; তোমরা প্রত্যেকের প্রতি ন্যায়বিচার করবে।
16. কারও নিন্দা করে বেড়ানো চলবে না। কোন মানুষের প্রাণের ক্ষতি হতে পারে এমন কিছু করা চলবে না। আমি সদাপ্রভু।
17. “অন্যের প্রতি মনের মধ্যে ঘৃণা পুষে রাখা চলবে না। অন্যের দোষ অবশ্যই দেখিয়ে দিতে হবে যাতে তার দরুন তোমরা নিজেরা দোষী না হও।
18. প্রতিশোধ নেওয়া চলবে না, কিম্বা কারও বিরুদ্ধে মনের মধ্যে হিংসার ভাব পুষে রাখা চলবে না। প্রত্যেক মানুষকে নিজের মত করে ভালবাসতে হবে। আমি সদাপ্রভু।
19. “আমার নিয়ম মেনে চলতে হবে। বিভিন্ন জাতের পশুদের মধ্যে দেহের মিলন ঘটানো চলবে না। একই ক্ষেতে দুই রকম বীজ বোনা চলবে না। দুই জাতের সুতায় বোনা কাপড় পরা চলবে না।
20. “অন্যের সংগে বিয়ের সম্বন্ধ করা হয়েছে অথচ টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে নেওয়া হয় নি কিম্বা মুক্তি দেওয়া হয় নি এমন কোন দাসীর সংগে যদি কেউ দেহে মিলিত হয় তাহলে তাকে জরিমানা দিতে হবে। সেই দু’জনকে মেরে ফেলা চলবে না কারণ মেয়েটিকে ছাড়িয়ে নেওয়া হয় নি।
21. কিন্তু সেই লোককে সদাপ্রভুর উদ্দেশে তার দোষ-উৎসর্গ হিসাবে মিলন-তাম্বুর দরজার কাছে একটা ভেড়া নিয়ে আসতে হবে।
22. দোষ-উৎসর্গের সেই ভেড়াটা দিয়ে পুরোহিতকে সদাপ্রভুর সামনে তার সেই পাপ ঢাকা দিতে হবে। তাতে তার সেই পাপ ক্ষমা করা হবে।
23. “তোমাদের দেশে গিয়ে যদি তোমরা কোন ফলের গাছ লাগাও তবে তার ফল তোমাদের তিন বছর পর্যন্ত নিষেধ করা ফল বলে ধরতে হবে। ঐ সময়ের মধ্যে ঐ ফল খাওয়া তোমাদের চলবে না।
24. চতুর্থ বছরে গাছের সমস্ত ফল সদাপ্রভুর গৌরবের জন্য তাঁর উদ্দেশে উৎসর্গ করতে হবে।
25. পঞ্চম বছর থেকে তোমরা সেই গাছের ফল খেতে পারবে। এতে তোমাদের গাছে প্রচুর ফলন হবে। আমি সদাপ্রভু তোমাদের ঈশ্বর।
26. “রক্ত সুদ্ধ কোন মাংস খাওয়া চলবে না। লক্ষণ-বিদ্যা কিম্বা মায়াবিদ্যা ব্যবহার করা চলবে না।