26. কিন্তু তাদের কারও কাছে এলিয়কে পাঠানো হয় নি, কেবল সীদোন এলাকার সারিফত গ্রামের বিধবা স্ত্রীলোকটির কাছে পাঠানো হয়েছিল।
27. নবী ইলীশায়ের সময়ে ইস্রায়েল দেশে অনেক চর্মরোগী ছিল, কিন্তু তাদের কাউকে সুস্থ করা হয় নি, কেবল সিরিয়া দেশের নামানকেই সুস্থ করা হয়েছিল।”
28. এই কথা শুনে সমাজ-ঘরের সমস্ত লোক রেগে আগুন হল।
29. তারা উঠে যীশুকে গ্রামের বাইরে তাড়িয়ে নিয়ে চলল, আর তাঁকে নীচে ফেলে দেবার জন্য তাদের গ্রামটা যে পাহাড়ের গায়ে ছিল সেই পাহাড়ের চূড়ায় তাঁকে নিয়ে গেল।
30. কিন্তু তিনি সেই লোকদের মধ্য দিয়েই চলে গেলেন।
31. পরে যীশু গালীল প্রদেশের কফরনাহূম শহরে গেলেন এবং বিশ্রামবারে লোকদের শিক্ষা দিলেন।
32. তাঁর শিক্ষায় লোকেরা আশ্চর্য হল, কারণ তিনি এমন লোকের মত কথা বলছিলেন যাঁর অধিকার আছে।
33. সেই সমাজ-ঘরে এমন একটি লোক ছিল যাকে মন্দ আত্মায় পেয়েছিল। সে চিৎকার করে বলল,
34. “ওহে নাসরত গ্রামের যীশু, আমাদের সংগে আপনার কি দরকার? আপনি কি আমাদের ধ্বংস করতে এসেছেন? আমি জানি আপনি কে; আপনিই তো ঈশ্বরের সেই পবিত্রজন।”