10. খ্রীষ্টের লোক হিসাবে তাঁকে যাচাই করে দেখা হয়েছে। আরিষ্টবুলের বাড়ীর লোকদের শুভেচ্ছা জানায়ো।
11. হেরোদিয়োন, যিনি আমার মতই যিহূদী, তাঁকে শুভেচ্ছা জানায়ো। নার্কিসের বাড়ীর মধ্যে যাঁরা প্রভুর লোক তাঁদের শুভেচ্ছা জানায়ো।
12. ত্রুফেণা ও ত্রুফোষাকে শুভেচ্ছা জানায়ো। এই স্ত্রীলোকেরা প্রভুর জন্য পরিশ্রম করেন। স্নেহের পর্ষিসকেও শুভেচ্ছা জানায়ো। এই স্ত্রীলোকটিও প্রভুর জন্য অনেক কাজ করেছেন।
13. খ্রীষ্টের উপর ভাল বিশ্বাসী বলে যাঁর সুনাম আছে সেই রূফকে ও তাঁর মাকে শুভেচ্ছা জানায়ো। তাঁর মা আমার কাছে আমার মায়ের মতই।
14. অসুংক্রিত, ফ্লিগোন, হের্মেস, পাত্রোবাস, হের্মাস্ এবং তাঁদের সংগে খ্রীষ্টের উপর বিশ্বাসী অন্যান্য ভাইদেরও শুভেচ্ছা জানায়ো।
15. ফিললগ ও যুলিয়া, নিরীয় ও তাঁর বোন, ওলুমপ ও তাঁদের সংগে ঈশ্বরের যে সব লোক আছেন তাঁদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানায়ো।
16. ভালবাসার মনোভাব নিয়ে তোমরা একে অন্যকে শুভেচ্ছা জানায়ো। খ্রীষ্টের সমস্ত মণ্ডলীগুলো তোমাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছে।
17. ভাইয়েরা, তোমরা যে শিক্ষা পেয়েছ তার বিরুদ্ধে শিক্ষা দিয়ে যারা দলাদলি ও বাধার সৃষ্টি করে, তাদের প্রতি লক্ষ্য রাখতে আমি তোমাদের বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। তোমরা তাদের কাছ থেকে দূরে থেকো,
18. কারণ এই সব লোকেরা আমাদের প্রভু খ্রীষ্টের সেবা না করে বরং নিজেদের পেটের সেবাই করছে। মিষ্টি ও খোশামোদের কথা বলে তারা সরলমনা লোকদের ঠকাচ্ছে।
19. তোমাদের বাধ্যতার কথা সবাই শুনেছে, আর সেইজন্য আমি তোমাদের উপর খুশী হয়েছি। আমি চাই যেন তোমরা ভালকে চিনে গ্রহণ কর এবং মন্দ থেকে দূরে থাক।
20. শান্তিদাতা ঈশ্বর শীঘ্রই শয়তানকে তোমাদের পায়ের নীচে ফেলে গুঁড়িয়ে দেবেন।আমাদের প্রভু যীশুর দয়া তোমাদের উপরে থাকুক।
21. আমার সংগে যিনি কাজ করেন সেই তীমথিয় তোমাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন; লুকিয়, যাসোন ও সোষিপাত্রও তোমাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। তাঁরাও আমার মত যিহূদী জাতির লোক।
22. আমি, তর্তিয়, পৌলের এই চিঠিখানা লিখছি। প্রভুর লোক হিসাবে আমিও তোমাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
23-24. আমি যাঁর বাড়ীতে থাকি এবং মণ্ডলীর লোকেরা যাঁর বাড়ীতে একসংগে মিলিত হয় সেই গাইয় তোমাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। এই শহরের টাকা-পয়সার হিসাব রাখবার ভার যাঁর উপরে আছে সেই ইরাস্ত ও আমাদের ভাই কার্ত তোমাদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।
25. যীশু খ্রীষ্টের বিষয়ে যে সুখবর আমি প্রচার করি সেই সুখবরের মধ্য দিয়ে তোমাদের স্থির রাখবার ক্ষমতা ঈশ্বরের আছে। অনেক যুগ ধরে ঈশ্বর তাঁর গুপ্ত উদ্দেশ্যের বিষয় কাউকে বলেন নি,