8. আমরা যদি বাঁচি তবে প্রভুর জন্যই বেঁচে থাকি, আর যদি মরি তবে প্রভুর জন্যই মরি। তাহলে আমরা বাঁচি বা মরি আমরা প্রভুরই।
9. খ্রীষ্ট মরেছিলেন এবং আবার জীবিতও হয়েছিলেন যেন তিনি জীবিত ও মৃত এই দু’য়েরই প্রভু হতে পারেন।
10. তাহলে কেন তুমি তোমার ভাইয়ের দোষ ধরছ? আর কেনই বা তোমার ভাইকে তুচ্ছ করছ? বিচারের জন্য আমরা সবাই তো ঈশ্বরের সামনে দাঁড়াব।
11. পবিত্র শাস্ত্রে লেখা আছে, “প্রভু বলেন, ‘আমি আমার নাম করে বলছি, আমার সামনে প্রত্যেকেই হাঁটু পাতবে এবং আমাকে ঈশ্বর বলে স্বীকার করবে।’ ”
12. তাহলে দেখা যায়, আমাদের প্রত্যেককেই নিজের বিষয়ে ঈশ্বরের কাছে হিসাব দিতে হবে।
13. এইজন্য আমরা যেন আর একে অন্যের দোষ না ধরি, বরং এমন কোন কাজ করব না বলে ঠিক করি, যা দেখে কোন ভাই মনে বাধা পেতে পারে বা পাপে পড়তে পারে।
14. প্রভু যীশুর সংগে যুক্ত হয়েছি বলে আমি ভাল করেই জানি যে, আসলে কোন খাবারই অশুচি নয়, কিন্তু কেউ যদি কোন খাবারকে অশুচি মনে করে তবে তা তারই কাছে অশুচি।
15. কোন খাবারের জন্য যদি তুমি তোমার ভাইয়ের মনে দুঃখ দাও তবে তো তুমি আর ভালবাসার মনোভাব নিয়ে চলছ না। যে ভাইয়ের জন্য খ্রীষ্ট মরেছিলেন, খাবারের জন্য তার সর্বনাশ কোরো না।
16. তোমাদের কাছে যা ভাল, কেউ যেন তার নিন্দা করতে না পারে।