1. এর পরে লোকেরা প্রত্যেকে যে যার বাড়ীতে চলে গেল, কিন্তু যীশু জৈতুন পাহাড়ে গেলেন।
2. পরের দিন খুব সকালে যীশু আবার উপাসনা-ঘরে গেলে পর সমস্ত লোক তাঁর কাছে আসল। তখন যীশু বসে তাদের শিক্ষা দিতে লাগলেন।
5. আইন-কানুনে মোশি এই রকম স্ত্রীলোকদের পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে আমাদের আদেশ দিয়েছেন। কিন্তু আপনি কি বলেন?”
6. তাঁরা যীশুকে পরীক্ষা করবার জন্যই এই কথা বললেন, যাতে তাঁকে দোষ দেবার একটা কারণ তাঁরা খুঁজে পান। তখন যীশু নীচু হয়ে আংগুল দিয়ে মাটিতে লিখতে লাগলেন।
7. কিন্তু তাঁরা যখন কথাটা বারবার তাঁকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলেন তখন তিনি উঠে তাঁদের বললেন, “আপনাদের মধ্যে যিনি কোন পাপ করেন নি তিনিই প্রথমে ওকে পাথর মারুন।”
8. এর পরে তিনি নীচু হয়ে আবার মাটিতে লিখতে লাগলেন।
9. এই কথা শুনে সেই নেতাদের মধ্যে বুড়ো লোক থেকে আরম্ভ করে একে একে সবাই চলে গেলেন। যীশু কেবল একা রইলেন আর সেই স্ত্রীলোকটি তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে ছিল।
10. যীশু উঠে সেই স্ত্রীলোকটিকে বললেন, “তাঁরা কোথায়? কেউ কি তোমাকে শাস্তির উপযুক্ত মনে করেন নি?”
11. স্ত্রীলোকটি উত্তর দিল, “না হুজুর, কেউই করেন নি।”তখন যীশু বললেন, “আমিও করি না। আচ্ছা যাও; পাপে জীবন আর কাটায়ো না।”
12. পরে যীশু আবার লোকদের বললেন, “আমিই জগতের আলো। যে আমার পথে চলে সে কখনও অন্ধকারে পা ফেলবে না, বরং জীবনের আলো পাবে।”
13. এতে ফরীশীরা যীশুকে বললেন, “তোমার সাক্ষ্য সত্যি নয়, কারণ তুমি নিজের পক্ষে নিজেই সাক্ষ্য দিচ্ছ।”