11. স্ত্রীলোকটি বলল, “কিন্তু আপনার কাছে জল তুলবার কিছুই নেই আর কূয়াটাও গভীর। তবে সেই জীবন্ত জল কোথা থেকে পেলেন?
12. আপনি আমাদের পূর্বপুরুষ যাকোবের চেয়ে তো বড় নন। এই কূয়া তিনিই আমাদের দিয়েছেন। তিনি নিজে ও তাঁর ছেলেরা এই কূয়ার জলই খেতেন আর তাঁর পশুপালও খেত।”
13. তখন যীশু বললেন, “যে কেউ এই জল খায় তার আবার পিপাসা পাবে।
14. কিন্তু আমি যে জল দেব, যে তা খাবে তার আর কখনও পিপাসা পাবে না। সেই জল তার অন্তরের মধ্যে উথলে-ওঠা ফোয়ারার মত হয়ে অনন্ত জীবন দান করবে।”
15. এতে স্ত্রীলোকটি যীশুকে বলল, “আমাকে তবে সেই জল দিন যেন আমার পিপাসা না পায় আর জল তুলতে এখানে আসতে না হয়।”
16. যীশু তাকে বললেন, “তবে যাও, তোমার স্বামীকে এখানে ডেকে আন।”
17. স্ত্রীলোকটি বলল, “কিন্তু আমার স্বামী নেই।”যীশু তাকে বললেন, “তুমি ঠিকই বলেছ তোমার স্বামী নেই,
18. কারণ এর মধ্যেই তোমার পাঁচজন স্বামী হয়ে গেছে, আর এখন যে তোমার সংগে আছে সে তোমার স্বামী নয়। তুমি সত্যি কথাই বলেছ।”
19. তখন স্ত্রীলোকটি যীশুকে বলল, “আমি এখন বুঝতে পারলাম আপনি একজন নবী।