7. আমি যে আপনাকে বললাম, আপনাদের নতুন করে জন্ম হওয়া দরকার, এতে আশ্চর্য হবেন না।
8. বাতাস যেদিকে ইচ্ছা সেই দিকে বয় আর আপনি তাঁর শব্দ শুনতে পান, কিন্তু কোথা থেকে আসে এবং কোথায়ই বা যায় তা আপনি জানেন না। পবিত্র আত্মা থেকে যাদের জন্ম হয়েছে তাদেরও ঠিক সেই রকম হয়।”
9. নীকদীম যীশুকে জিজ্ঞাসা করলেন, “এ কেমন করে হতে পারে?”
10. তখন যীশু তাঁকে বললেন, “আপনি ইস্রায়েলীয়দের শিক্ষক হয়েও কি এই সব বোঝেন না?
11. আপনাকে সত্যিই বলছি, আমরা যা জানি তা-ই বলি এবং যা দেখেছি সেই সম্বন্ধে সাক্ষ্য দিই, কিন্তু আপনারা আমাদের সাক্ষ্য অগ্রাহ্য করেন।
12. আমি আপনাদের কাছে জাগতিক বিষয়ে কথা বললে যখন বিশ্বাস করেন না তখন স্বর্গীয় বিষয়ে কথা বললে কেমন করে বিশ্বাস করবেন?
13. “যিনি স্বর্গে থাকেন এবং স্বর্গ থেকে নেমে এসেছেন সেই মনুষ্যপুত্র ছাড়া আর কেউ স্বর্গে ওঠে নি।
14. মোশি যেমন মরু-এলাকায় সেই সাপকে উঁচুতে তুলেছিলেন তেমনি মনুষ্যপুত্রকেও উঁচুতে তুলতে হবে,
15. যেন যে কেউ তাঁর উপরে বিশ্বাস করে সে অনন্ত জীবন পায়।
16. “ঈশ্বর মানুষকে এত ভালবাসলেন যে, তাঁর একমাত্র পুত্রকে তিনি দান করলেন, যেন যে কেউ সেই পুত্রের উপরে বিশ্বাস করে সে বিনষ্ট না হয় কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।
17. ঈশ্বর মানুষকে দোষী প্রমাণ করবার জন্য তাঁর পুত্রকে জগতে পাঠান নি, বরং মানুষ যেন পুত্রের দ্বারা পাপ থেকে উদ্ধার পায় সেইজন্য তিনি তাঁকে পাঠিয়েছেন।