5. কহাতের বংশের বাকী লোকদের ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর পরিবারগুলোর জায়গা থেকে ও দান-গোষ্ঠীর এবং মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে দশটা গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
6. গুলিবাঁট করে ইষাখর-গোষ্ঠীর পরিবার-গুলোর জায়গা থেকে, আশের ও নপ্তালি-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে এবং বাশন দেশের বাসিন্দা মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে গের্শোনের বংশধরদের তেরটা গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
7. রূবেণ, গাদ ও সবূলূন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে মরারির বংশধরদের বিভিন্ন পরিবার বারোটা গ্রাম ও শহর পেল।
8. মোশির মধ্য দিয়ে দেওয়া সদাপ্রভুর আদেশ অনুসারে ইস্রায়েলীয়েরা গুলিবাঁট করে এই সব গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরবার মাঠ লেবীয়দের দিল।
11. যিহূদা-গোষ্ঠীর পাহাড়ী এলাকার কিরিয়ৎ-অর্ব, অর্থাৎ হিব্রোণ ও তার চারপাশের পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল। অর্ব ছিল অনাকীয়দের পূর্বপুরুষ।
12. তবে হিব্রোণের চারপাশের জায়গা ও গ্রামগুলো আগেই যিফুন্নির ছেলে কালেবকে সম্পত্তি হিসাবে দেওয়া হয়েছিল।
19. পুরোহিতেরা, অর্থাৎ হারোণের বংশধরেরা মোট তেরটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ পেল।
20. লেবীয়দের কহাতীয় বংশের বাকী পরিবারগুলোকে ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে কতগুলো গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
25. মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে তানক ও গাৎ-রিম্মোণ নামে দু’টা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।
26. পশু চরাবার মাঠ সুদ্ধ এই দশটা গ্রাম ও শহর কহাতীয় বংশের বাকী পরিবারগুলোকে দেওয়া হল।
27. মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে বাশন দেশের গোলন ও বীষ্টরা নামে দু’টা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ লেবি-গোষ্ঠীর গের্শোনীয়দের দেওয়া হল। এর মধ্যে গোলন ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।
32. নপ্তালি-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে তাদের দেওয়া হল গালীলের কেদশ, হম্মোৎ-দোর ও কর্তন নামে তিনটা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ। এর মধ্যে কেদশ ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।