2. তাঁরা কনান দেশের শীলোতে তাঁদের বললেন, “আমাদের বাস করবার জন্য গ্রাম এবং আমাদের পশুপাল চরাবার জন্য গ্রামের আশেপাশের মাঠ দেবার কথা সদাপ্রভু মোশির মধ্য দিয়ে আপনাদের আদেশ দিয়েছিলেন।”
3. কাজেই সদাপ্রভুর আদেশ অনুসারে ইস্রায়েলীয়েরা তাদের নিজেদের সম্পত্তি থেকে কতগুলো গ্রাম ও পশু চরাবার মাঠ লেবীয়দের দিল।
4. গুলিবাঁট করলে পর প্রথমে কহাতীয় বংশের নাম উঠল। এই লেবীয়দের মধ্যে যারা পুরোহিত হারোণের বংশধর তারা যিহূদা, শিমিয়োন ও বিন্যামীন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে তেরটা গ্রাম ও শহর পেল।
5. কহাতের বংশের বাকী লোকদের ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর পরিবারগুলোর জায়গা থেকে ও দান-গোষ্ঠীর এবং মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে দশটা গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
6. গুলিবাঁট করে ইষাখর-গোষ্ঠীর পরিবার-গুলোর জায়গা থেকে, আশের ও নপ্তালি-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে এবং বাশন দেশের বাসিন্দা মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে গের্শোনের বংশধরদের তেরটা গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
7. রূবেণ, গাদ ও সবূলূন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে মরারির বংশধরদের বিভিন্ন পরিবার বারোটা গ্রাম ও শহর পেল।
8. মোশির মধ্য দিয়ে দেওয়া সদাপ্রভুর আদেশ অনুসারে ইস্রায়েলীয়েরা গুলিবাঁট করে এই সব গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরবার মাঠ লেবীয়দের দিল।
17-18. এছাড়া বিন্যামীন-গোষ্ঠীর জায়গা থেকেও গিবিয়োন, গেবা, অনাথোৎ ও অল্মোন নামে চারটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।
19. পুরোহিতেরা, অর্থাৎ হারোণের বংশধরেরা মোট তেরটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ পেল।
20. লেবীয়দের কহাতীয় বংশের বাকী পরিবারগুলোকে ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে কতগুলো গ্রাম ও শহর দেওয়া হল।
21-22. ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর পাহাড়ী এলাকার মধ্যেকার শিখিম, গেষর, কিবসয়িম ও বৈৎ-হোরোণ নামে চারটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরবার মাঠ তাদের দেওয়া হল। এর মধ্যে শিখিম ছিল খুনের আসামীর আশ্রয়-শহর।
23-24. এছাড়া দান-গোষ্ঠীর জায়গা থেকে ইল্তকী, গিব্বথোন, অয়ালোন ও গাৎ-রিম্মোণ নামে চারটা গ্রাম ও শহর এবং সেগুলোর সংগেকার পশু চরাবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।
25. মনঃশি-গোষ্ঠীর অর্ধেক লোকদের জায়গা থেকে তানক ও গাৎ-রিম্মোণ নামে দু’টা গ্রাম ও সেগুলোর সংগেকার পশু চরবার মাঠ তাদের দেওয়া হল।