10. তৃতীয় বার গুলিবাঁট করলে পর সবূলূন-গোষ্ঠীর নাম উঠল এবং তার বিভিন্ন বংশের জায়গা ঠিক করে দেওয়া হল। তাদের জায়গার সীমানা ছিল সারীদ পর্যন্ত।
11. সেখান থেকে সীমারেখাটা পশ্চিম দিকে মারালা পর্যন্ত গিয়ে দব্বেশৎ হয়ে যকিয়ামের কাছের স্রোতে গিয়ে পড়ল।
12. সেই সীমারেখাটা সারীদ থেকে পূর্ব দিকে ঘুরে কিশ্লোৎ-তাবোর গ্রাম পর্যন্ত গেল এবং তারপর দাবরৎ হয়ে যাফিয়তে উঠে গেল।
13-14. তারপর সেই সীমারেখাটা পূর্ব দিকে গাৎ-হেফর এবং এৎ-কাৎসীন পর্যন্ত গেল। তারপর সেটা নেয়ের দিকে ঘুরে রিম্মোণে গেল এবং রিম্মোনের উত্তর দিকে ঘুরে হন্নাথোনে গেল এবং যিপ্তহেল-উপত্যকায় গিয়ে শেষ হল।
15. সবূলূন-গোষ্ঠীর জায়গার মধ্যে ছিল কটৎ, নহলাল, শিম্রোণ, যিদালা ও বৈৎ-লেহম গ্রাম। তাদের ভাগে পড়েছিল বারোটা শহর ও সেগুলোর আশেপাশের গ্রাম।
16. এই সব শহর ও সেগুলোর আশেপাশের গ্রাম সবূলূন-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের সম্পত্তি হল।
17. চতুর্থ বার গুলিবাঁট করলে পর ইষাখর-গোষ্ঠীর নাম উঠল এবং তার বিভিন্ন বংশের জায়গা ঠিক করে দেওয়া হল।
18. তাদের জায়গার মধ্যে পড়ল যিষ্রিয়েল, কসুল্লোৎ, শূনেম,
19-21. হফারয়িম, শীয়োন, অনহরত, রব্বীৎ, কিশিয়োন, এবস, রেমৎ, ঐন্-গন্নীম, ঐন্-হদ্দা ও বৈৎ-পৎসেস।
22. তাদের জায়গার সীমারেখা তাবোর, শহৎসূমা ও বৈৎ-শেমশ হয়ে যর্দনে গিয়ে শেষ হল। ষোলটা শহর ও সেগুলোর আশেপাশের সব গ্রাম তাদের ভাগে পড়ল।
23. এই সব শহর ও সেগুলোর আশেপাশের গ্রাম ইষাখর-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশের সম্পত্তি হল।
24. পঞ্চম বার গুলিবাঁট করলে পর আশের-গোষ্ঠীর নাম উঠল এবং তার বিভিন্ন বংশের জায়গা ঠিক করে দেওয়া হল।
25. তাদের জায়গার মধ্যে পড়ল হিল্কৎ, হলী, বেটন, অক্ষফ,
26-27. অলম্মেলক, অমাদ ও মিশাল। পশ্চিম দিকে তাদের জায়গার সীমারেখা কর্মিল পাহাড় ও শীহোর-লিব্নৎ হয়ে পূর্ব দিকে ঘুরে বৈৎ-দাগোনের দিকে গেল এবং সবূলূন-গোষ্ঠীর এলাকা ও যিপ্তহেল উপত্যকা হয়ে কাবূল বাঁদিকে রেখে উত্তর দিকে বৈৎ-এমক ও ন্যীয়েল পর্যন্ত গেল।