5-6. পূর্ব দিকের সীমানা হল লবণ সমুদ্র বরাবর যর্দন নদীর মোহনা পর্যন্ত। যর্দন নদী যেখানে লবণ সমুদ্রে গিয়ে পড়েছে সেখানে যে উপসাগর রয়েছে সেখান থেকে উত্তর দিকের সীমারেখাটা শুরু হয়ে বৈৎ-হগ্লা পর্যন্ত গিয়ে বৈৎ-অরাবার উত্তর দিক হয়ে রূবেণের বংশধর বোহনের পাথর পর্যন্ত চলে গেল।
33. নীচু পাহাড়ী এলাকার মধ্যে তারা যে সব শহর ও গ্রাম পেয়েছিল সেগুলো হল:ইষ্টায়োল, সরা, অশ্না,
34. সানোহ, ঐন্-গন্নীম, তপূহ, ঐনম,
35. যর্মূৎ, অদুল্লম, সোখো, অসেকা,
36. শারয়িম, অদীথয়িম, গদেরা ও গদেরোথয়িম। এই চৌদ্দটা শহর ও তাদের আশেপাশের গ্রামগুলো তারা পেয়েছিল।
37-39. সনান, হদাশা, মিগ্দল্-গাদ, দিলিয়ন, মিসপী, যক্তেল, লাখীশ, বস্কৎ, ইগ্লোন,
40. কব্বন, লহমম, কিৎলীশ,
41. গদেরোৎ, বৈৎ-দাগোন, নয়মা ও মক্কেদা। এই ষোলটা শহর এবং এগুলোর আশেপাশের সব গ্রাম তারা পেয়েছিল।
42-44. লিব্না, এথর, আশন, যিপ্তহ, অশ্না, নৎসীব, কিয়ীলা, অক্ষীব ও মারেশা। এই নয়টা শহর ও এগুলোর আশেপাশের সব গ্রাম তারা পেয়েছিল।
45. ইক্রোণ শহর এবং তার আশেপাশের জায়গা ও গ্রামগুলো,
46. ইক্রোণের পশ্চিম দিকে অস্দোদের সমস্ত গ্রাম,
47. অস্দোদ এবং তার আশেপাশের সমস্ত জায়গা ও গ্রাম এবং মিসরের শুকনা নদী ও ভূমধ্য সাগরের কিনারা পর্যন্ত গাজা ও তার আশেপাশের সমস্ত জায়গা ও এই সব গ্রাম তারা পেয়েছিল।
48. ঊঁচু পাহাড়ী এলাকার মধ্যে তারা যে সব শহর ও গ্রাম পেয়েছিল সেগুলো হল:শামীর, যত্তীর, সোখো,
49. দন্না, কিরিয়ৎ-সন্না, অর্থাৎ দবীর,
50. অনাব, ইষ্টিমোয়, আনীম,
51. গোশন, হোলোন ও গীলো। এই এগারটা শহর ও এগুলোর আশেপাশের সব গ্রাম তারা পেয়েছিল।