4. সদাপ্রভুর মহিমা পূর্বমুখী ফটকের মধ্য দিয়ে উপাসনা-ঘরে ঢুকল।
5. তখন সদাপ্রভুর আত্মা আমাকে তুলে ভিতরের উঠানে নিয়ে গেলেন, আর সদাপ্রভুর মহিমায় উপাসনা-ঘরটা ভরে গেল।
6. সেই মানুষটি তখন আমার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন, আর আমি উপাসনা-ঘরের মধ্য থেকে কাউকে আমার সংগে কথা বলতে শুনলাম।
7. তিনি বললেন, “হে মানুষের সন্তান, এটাই আমার সিংহাসনের স্থান ও আমার পা রাখবার জায়গা। আমি এখানেই ইস্রায়েলীয়দের মধ্যে চিরকাল বাস করব। ইস্রায়েলীয়েরা আর কখনও আমার পবিত্র নাম কলংকিত করবে না। তাদের কিম্বা তাদের রাজাদের প্রতিমাপূজা দ্বারা এবং পূজার উঁচু স্থানে তাদের রাজাদের মৃতদেহ নিয়ে যাবার দ্বারা আমার নাম কলংকিত করবে না।
8. তারা আমার ঘরের পাশেই তাদের ঘর তৈরী করেছিল; তাদের ঘর ও আমার ঘরের মধ্যে কেবল একটা দেয়াল ছিল। তাদের জঘন্য কাজ দ্বারা তারা আমার পবিত্র নাম কলংকিত করেছিল। কাজেই আমি ক্রোধে তাদের ধ্বংস করেছিলাম।
9. এখন তারা আমার কাছ থেকে তাদের প্রতিমাপূজা ও তাদের রাজাদের মৃতদেহ দূর করুক; তাতে আমি চিরকাল তাদের মধ্যে বাস করব।
10. “হে মানুষের সন্তান, তুমি ইস্রায়েলীয়দের কাছে এই উপাসনা-ঘরের বিষয় বল এবং এর নক্শাটার বিষয় চিন্তা করে দেখতে বল, যাতে তারা তাদের পাপের জন্য লজ্জিত হয়।
11. তারা যদি তাদের সব কাজের জন্য লজ্জিত হয় তবে উপাসনা-ঘরের নক্শাটার খুঁটিনাটি তাদের জানাও; তার কাঠামো, তার বাইরে যাবার ও ভিতরে ঢুকবার পথ, অর্থাৎ তার পুরো নক্শা ও তার সব নিয়ম ও আইন-কানুন তাদের কাছে প্রকাশ কর। তার সব কিছু তাদের সামনে লেখ যাতে তারা তার নক্শা অনুসারে কাজ করতে পারে এবং তার সব নিয়ম মেনে চলতে পারে।
12. “এই হল উপাসনা-ঘরের আইন- পাহাড়ের উপরকার চারদিকের সব এলাকা হবে মহা পবিত্র। উপাসনা-ঘরের আইন এই রকমই।