4. সেই পথ ছিল দশ হাত চওড়া; সেখান থেকে দালানের ভিতরের খোলা জায়গায় যাবার জন্য এক হাত চওড়া একটা পথ ছিল। দালানের কামরাগুলো উত্তর দিকে খোলা ছিল।
10. উপাসনা-ঘরের দক্ষিণ দিকে ঠিক একই রকম একটা দালান ছিল। সেটা ছিল ভিতরের উঠানের খোলা জায়গার পাশে এবং পশ্চিম দিকের দালানটার কাছে।
11. উত্তর দিকের মতই এই দালানটা বরাবর একটা পথ ছিল। এই দালানটা সব দিক থেকে, অর্থাৎ লম্বা, চওড়া, ঢুকবার পথ এবং ভিতরের পরিকল্পনা উত্তর দিকের দালানের মত ছিল।
12. সেই দালানের ঢুকবার পথ ছিল দক্ষিণ দিকে। দালানটার পূর্ব দিকে আর একটা ঢুকবার পথ ছিল এবং তার সামনেও একটা দেয়াল ছিল।
13. তারপর তিনি আমাকে বললেন, “উপাসনা-ঘরের খোলা জায়গার উত্তর ও দক্ষিণ দিকের দালান দু’টা পুরোহিতদের। যে পুরোহিতেরা সদাপ্রভুর কাছে যায় তারা এই দালান দু’টাতে উৎসর্গের মহাপবিত্র জিনিসগুলো খাবে। সেখানে তারা শস্য-উৎসর্গ, পাপ-উৎসর্গ ও দোষ-উৎসর্গের মহাপবিত্র জিনিসগুলো রাখবে, কারণ দালান দু’টা পবিত্র।
14. পুরোহিতেরা সেবা-কাজের জন্য উপাসনা-ঘরে যে পোশাকগুলো পরে ঢুকবে সেগুলো এই দালান দু’টাতে খুলে রাখবে এবং তার পরে বাইরের উঠানে যেতে পারবে, কারণ সেগুলো পবিত্র পোশাক। সাধারণ লোকদের জায়গায় যাবার আগে তাদের অন্য কাপড় পরতে হবে।”
15. উপাসনা-ঘরের চারপাশের দেয়ালের ভিতরের সব কিছু মাপা শেষ করলে পর তিনি আমাকে পূর্ব দিকের ফটক দিয়ে বাইরে আনলেন এবং বাইরের চারপাশের এলাকাটা মাপলেন।
20. পবিত্র জায়গা থেকে সাধারণ লোকদের জায়গা আলাদা করবার জন্য চারপাশের প্রত্যেক দিকে পাঁচশো মাপকাঠি লম্বা একটা দেয়াল ছিল।