1. তারপর তিনি আমাকে উপাসনা-ঘরের প্রধান কামরায় এনে দরজার বাজু দু’টা মাপলেন; দু’দিকের বাজু চওড়ায় ছিল ছয় হাত করে;
11. উপাসনা-ঘরের পাশের কামরাগুলোতে ঢুকবার জন্য উত্তর দিকে একটা ও দক্ষিণ দিকে আর একটা দরজা ছিল এবং সেই দু’টা দরজা খোলা জায়গার দিকে মুখ করা ছিল। ভিত্তির সেই পাঁচ হাত বাড়ানো অংশটা ছিল দরজা দু’টার কাছে যাবার পথ।
12. উপাসনা-ঘরের পশ্চিম দিকে খোলা জায়গার শেষ সীমায় একটা দালান ছিল। সেটা সত্তর হাত চওড়া এবং নব্বই হাত লম্বা ছিল। তার চারপাশের দেয়ালগুলো ছিল পাঁচ হাত মোটা।
13. তারপর তিনি উপাসনা-ঘরটা মাপলেন; সেটা ছিল লম্বায় একশো হাত এবং উপাসনা-ঘর থেকে খোলা জায়গা ও পিছনের দেয়াল সুদ্ধ দালানটা লম্বায় ছিল একশো হাত।
14. পূর্ব দিকে উপাসনা-ঘরের সামনে যে খোলা জায়গা ছিল তা লম্বায় ছিল একশো হাত।
15-16. তারপর তিনি দু’পাশের ভিতরের পথ সুদ্ধ পশ্চিম দিকের দালানটা মাপলেন; তা লম্বায় ছিল একশো হাত।উপাসনা-ঘরের প্রধান কামরা, ভিতরের কামরা ও উঠানের দিকে মুখ-করা বারান্দার দেয়ালগুলো কাঠের তক্তা দিয়ে ঢাকা ছিল। সেই তিনটি জায়গায় ঢুকবার মুখের দু’পাশের বাজুগুলো এবং জালি দেওয়া সমস্ত জানলাও তক্তা দিয়ে ঢাকা ছিল। জানলাগুলোতে কাঠের পাল্লা ছিল।