5. “তুমি গিয়ে হিষ্কিয়কে বল যে, তার পূর্বপুরুষ দায়ূদের ঈশ্বর সদাপ্রভু বলছেন, ‘আমি তোমার প্রার্থনা শুনেছি ও তোমার চোখের জল দেখেছি; আমি তোমার আয়ু আরও পনেরো বছর বাড়িয়ে দিলাম।
6. আসিরিয়ার রাজার হাত থেকে আমি তোমাকে ও এই শহরকে উদ্ধার করব এবং শহরটার রক্ষার ব্যবস্থা করব।
7. “ ॥ঃযং ‘আমি যে আমার কথামত কাজ করব তার চিহ্ন হল এই:
8. আহসের সিঁড়িতে ছায়া সূর্যের সংগে যত ধাপ এগিয়ে গেছে আমি সেই ছায়া দশ ধাপ পিছনে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’ ” কাজেই সূর্যের সংগে ছায়া আবার দশ ধাপ পিছনে ফিরে গেল।
9. যিহূদার রাজা হিষ্কিয় তাঁর অসুস্থতা থেকে সুস্থ হবার পরে যা লিখেছিলেন তা এই:
10. আমি বলেছিলাম, “আমার জীবনের মাঝখানেই কি আমাকে মৃতস্থানের দরজা দিয়ে ঢুকতে হবে? আর আমার বাকী বছরগুলো থেকে কি আমাকে বঞ্চিত করা হবে?”
11. আমি বলেছিলাম, “আমি সদাপ্রভুকে জীবিতদের দেশে আর দেখতে পাব না; এই অস্থায়ী জগতে বাসকারী মানুষকেও আর আমি দেখতে পাব না।
12. ভেড়ার রাখালের তাম্বুর মত করে আমার বাসস্থান তুলে ফেলে আমার কাছ থেকে তা নিয়ে নেওয়া হবে। আমার আয়ু আমি তাঁতীদের মত করে তাঁতে জড়িয়েছিলাম আর এখন তা থেকে তুমি আমাকে ছেঁটে ফেলবে। এক দিনের মধ্যেই তুমি আমাকে শেষ করে দেবে।
13. সকাল না হওয়া পর্যন্ত আমি নিজেকে শান্ত রাখলাম। সিংহের মত করে আমার হাড়গুলো তুমি ভেংগে দিলে; এক দিনের মধ্যেই তুমি আমাকে শেষ করে দেবে।