20. বাতিদানের ডাঁটিটার মাঝে মাঝেও ফুল ও কুঁড়ি সুদ্ধ বাদাম ফুলের মত দেখতে চারটা বাটি তৈরী করা হল।
21. বাতিদান থেকে বের হয়ে আসা মোট ছয়টা ডালের মধ্যে প্রথম দু’টি যেখানে মিশেছে তার নীচে রইল একটা কুঁড়ি, দ্বিতীয় দু’টির নীচে আর একটা কুঁড়ি এবং তৃতীয় দু’টির নীচে আর একটা কুঁড়ি।
22. কুঁড়ি এবং ডাল সবই বাতিদান থেকে বের হয়ে আসল এবং সমস্তটা মিলে একটা জিনিসই হল। সবটাই খাঁটি সোনা পিটিয়ে তৈরী করা হল।
23. খাঁটি সোনা দিয়ে সাতটা প্রদীপ, সল্তে পরিষ্কার করবার চিম্টা ও সল্তের পোড়া অংশ রাখবার জন্য কয়েকটা পাত্র তৈরী করা হল।
24. ত্রিশ কেজি খাঁটি সোনা দিয়ে এই বাতিদানটা ও তার সব জিনিসপত্র তৈরী করা হল।
25. বৎসলেল বাব্লা কাঠ দিয়ে চৌকো একটা ধূপ-বেদী তৈরী করলেন। এক হাত লম্বা, এক হাত চওড়া ও দুই হাত উঁচু করে বেদীটা তৈরী করা হল। শিং সুদ্ধ গোটা বেদীটা মাত্র একটা জিনিসই হল।
26. বেদীর উপরটা, তার চারপাশ এবং শিংগুলো খাঁটি সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দেওয়া হল। বেদীটার চার কিনারা ধরে রইল সোনার নক্শা।
27. বেদীর দু’পাশে নক্শার নীচে দু’টা করে সোনার কড়া লাগানো হল যাতে তার ভিতর দিয়ে ডাণ্ডা ঢুকিয়ে সেটা বয়ে নেওয়া যায়।
28. সেই ডাণ্ডাগুলো বাব্লা কাঠ দিয়ে তৈরী করে সোনা দিয়ে মুড়িয়ে নেওয়া হল।