12. এইভাবে পঞ্চাশটা ফাঁস প্রথম বড় টুকরার কিনারায় এবং পঞ্চাশটা ফাঁস দ্বিতীয় বড় টুকরার কিনারায় তৈরী করা হল। এই দুই বড় টুকরার ফাঁসগুলো একটা আর একটার ঠিক উল্টাদিকে রইল।
13. তারপর পঞ্চাশটা সোনার আংটা তৈরী করে সেগুলো ফাঁসের মধ্য দিয়ে ঢুকিয়ে সেই বড় টুকরা দু’টা আট্কে দেওয়া হল। তাতে দু’টা বড় টুকরা দিয়ে একটা আবাস-তাম্বু হল।
14. আবাস-তাম্বুর উপরটা ঢেকে দেবার জন্য ছাগলের লোম দিয়ে চাদরের মত করে এগারটা টুকরা বুনিয়ে নেওয়া হল।
15. টুকরাগুলো একই মাপের করা হল- ত্রিশ হাত লম্বা ও চার হাত চওড়া।
16. তা থেকে পাঁচটা টুকরা একসংগে জুড়ে নিয়ে একটা বড় টুকরা তৈরী করা হল। বাকী ছয়টা টুকরা একসংগে জুড়ে নিয়ে আর একটা বড় টুকরা তৈরী করা হল।
17. প্রথম বড় টুকরাটার চওড়ার দিকের এক পাশের কিনারা ধরে পঞ্চাশটা ফাঁস তৈরী করা হল, আর দ্বিতীয় বড় টুকরাতেও ঠিক তা-ই করা হল।
18. তারপর ব্রোঞ্জ দিয়ে পঞ্চাশটা আংটা তৈরী করে সেই বড় টুকরা দু’টা একসংগে আট্কে দেওয়া হল। তাতে বড় টুকরা দু’টা মিলে একটা তাম্বু-ঢাকন হল।
19. লাল রং করা ভেড়ার চামড়া দিয়ে তার উপরকার ছাউনি তৈরী করা হল আর তার উপরকার ছাউনি দেওয়া হল শুশুকের চামড়া দিয়ে।
20. আবাস-তাম্বুর জন্য বাব্লা কাঠ দিয়ে কতগুলো খাড়া ফ্রেম তৈরী করা হল।
21. প্রত্যেকটা ফ্রেম দশ হাত লম্বা আর দেড় হাত চওড়া করা হল,
22. আর প্রত্যেকটা ফ্রেমে দু’টা করে পায়া দেওয়া হল। আবাস-তাম্বুর সব ফ্রেম একই রকম করে তৈরী করা হল।
23. দক্ষিণ দিকের জন্য বিশটা ফ্রেম তৈরী করা হল।