7. “প্রত্যেক দিন সকালে বাতিগুলো ঠিক করে রাখবার সময় হারোণ ঐ বেদীর উপর সুগন্ধি ধূপ জ্বালাবে।
8. বেলা শেষে বাতি ধরাবার সময়েও আবার সে ধূপ জ্বালাবে। এতে তোমাদের বংশের পর বংশ ধরে সদাপ্রভুর সামনে নিয়মিত ভাবে ধূপ জ্বলবে।
9. এই বেদীর উপর অন্য কোন ধূপ জ্বালাবে না কিম্বা কোন পোড়ানো-উৎসর্গ বা শস্য-উৎসর্গ বা ঢালন-উৎসর্গের অনুষ্ঠানও করবে না।
10. পাপ ঢাকবার জন্য পাপ-উৎসর্গের রক্ত বেদীর শিংগুলোর উপরে লাগিয়ে দিয়ে হারোণ বছরে একবার করে বেদীটা শুচি করে নেবে। এইভাবে বছরে একবার করে বংশের পর বংশ ধরে মহাপুরোহিতকে এই কাজ করে যেতে হবে। এটা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে মহাপবিত্র বেদী।”
11. তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
12. “ইস্রায়েলীয়দের লোকসংখ্যা জানবার জন্য যখন লোকগণনা করা হবে সেই সময় প্রত্যেককেই সদাপ্রভুকে রূপা দিয়ে তার জীবন-মূল্য দিতে হবে। এতে লোকগণনার দরুন যে বিপদ আসবার কথা তা তাদের উপর আসবে না।
13. গুণে রাখা লোকদের দলে যাবার আগে প্রত্যেককে দশ গ্রাম ওজনের ধর্মীয় শেখেলের আধা শেখেল করে দিতে হবে। এই আধা শেখেল হবে সদাপ্রভুর।
14. যারা গুণে রাখা দলে যাবে, অর্থাৎ যাদের বয়স বিশ বছর কিম্বা তার বেশী, সদাপ্রভুকে তাদের এটা দিতেই হবে।
15. জীবন-মূল্য হিসাবে সদাপ্রভুকে এটা দেবার সময় ধনীরও আধা শেখেলের বেশী দিতে হবে না, আবার গরীবেরও এর কম দেওয়া চলবে না।
16. ইস্রায়েলীয়দের কাছ থেকে এই সব জীবন-মূল্যের রূপা নিয়ে মিলন-তাম্বুর কাজে ব্যবহার করতে হবে। এই সব জীবন-মূল্য যা তোমাদের জীবনের বদলে দেওয়া হবে তা সদাপ্রভুর সামনে ইস্রায়েলীয়দের তুলে ধরবে।”
17. তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
18. “হাত-পা ধোওয়ার জন্য ব্রোঞ্জ দিয়ে একটা গামলা আর তা বসাবার জন্য ব্রোঞ্জেরই একটা আসন তৈরী করাতে হবে। মিলন-তাম্বু ও বেদীর মাঝামাঝি জায়গায় সেটা বসিয়ে তার মধ্যে জল রাখবে।
19. ঐ জল দিয়ে হারোণ ও তাঁর ছেলেরা হাত-পা ধোবে।
22. তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,