1. “ধূপ জ্বালাবার জন্য তুমি বাব্লা কাঠ দিয়ে একটা বেদী তৈরী করাবে।
2. বেদীটা হবে চৌকো- এক হাত লম্বা, এক হাত চওড়া আর দু’হাত উঁচু। শিং সুদ্ধ গোটা বেদীটা মাত্র একটা জিনিসই হবে।
3. বেদীর উপরটা, তার চারপাশ এবং শিংগুলো খাঁটি সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিতে হবে আর তার চার কিনারা ধরে থাকবে সোনার নক্শা।
4. বেদীর দু’পাশে নক্শার নীচে দু’টা করে সোনার কড়া লাগাতে হবে যাতে তার ভিতর দিয়ে ডাণ্ডা ঢুকিয়ে সেটা বয়ে নেওয়া যায়।
5. সেই ডাণ্ডাগুলো বাব্লা কাঠ দিয়ে তৈরী করে সোনা দিয়ে মুড়িয়ে নিতে হবে।
20-21. যাতে তারা মারা না পড়ে সেইজন্য মিলন-তাম্বুতে ঢুকবার আগে প্রত্যেকবারই তাদের ঐ জল দিয়ে হাত-পা ধুয়ে নিতে হবে। সদাপ্রভুর উদ্দেশে আগুনে করা উৎসর্গের অনুষ্ঠানে তাঁর সেবা করবার জন্য বেদীর কাছে যাবার সময়েও তাদের হাত-পা ধুয়ে নিতে হবে যাতে তারা মারা না পড়ে। বংশের পর বংশ ধরে হারোণ ও তার বংশধরদের জন্য এটা হবে একটা স্থায়ী নিয়ম।”
34-35. তারপর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি কতগুলো সুগন্ধি মশলা, অর্থাৎ গুগ্গুলু, নখী, কুন্দুরু আর খাঁটি লোবান নেবে। এগুলো সমান সমান পরিমাণে মিশিয়ে সুগন্ধি ধূপ তৈরী করাবে। যারা সুগন্ধি জিনিস তৈরী করে তাদের দিয়ে কাজটা করিয়ে নেবে। এর মধ্যে লবণও দিতে হবে; এতে কোন ভেজাল থাকবে না আর তা হবে পবিত্র।