11. তারপর ব্রোঞ্জ দিয়ে পঞ্চাশটা আংটা তৈরী করিয়ে তা ফাঁসের মধ্য দিয়ে ঢুকিয়ে সেই বড় টুকরা দু’টা একসংগে আট্কে দিতে হবে। তাতে বড় টুকরা দু’টা মিলে একটা তাম্বু-ঢাকন হবে।
12. প্রথম বড় টুকরাটার যে অর্ধেকটা পিছন দিকে ঝুলে পড়বে সেটা সেইভাবেই থাকবে।
13. ছাগলের লোমের টুকরাখানা তলার কাপড় থেকে দু’পাশে এক হাত করে বড় হবার দরুন তা দু’পাশে ঝুলে পড়ে গোটা আবাস-তাম্বুটা ঢেকে ফেলবে।
14. তার উপরটা ঢেকে দেবার জন্য লাল রং করা ভেড়ার চামড়া দিয়ে একটা ঢাকনি তৈরী করাতে হবে, আর তার উপরটা ঢেকে দিতে হবে শুশুকের চামড়ার ঢাকনি দিয়ে।
15. “আবাস-তাম্বুর জন্য বাব্লা কাঠ দিয়ে কতগুলো খাড়া ফ্রেম তৈরী করাতে হবে।
16. প্রত্যেকটা ফ্রেম দশ হাত লম্বা আর দেড় হাত চওড়া হবে।
17. প্রত্যেক ফ্রেমের দু’টা করে পায়া থাকবে। আবাস-তাম্বুর সব ফ্রেমগুলো একই রকম করে তৈরী করাতে হবে।
18. দক্ষিণ দিকের জন্য বিশটা ফ্রেম তৈরী করাতে হবে।
19. ঐ ফ্রেমগুলোর প্রত্যেকটা পায়ার নীচে বসাবার জন্য চল্লিশটা রূপার পা-দানি তৈরী করাবে- প্রত্যেকটা ফ্রেমের জন্য দু’টা করে, অর্থাৎ প্রত্যেকটা পায়ার জন্য একটা করে।
20-21. আবাস-তাম্বুর অন্য দিকের জন্যও, অর্থাৎ উত্তর দিকের জন্যও বিশটা ফ্রেম এবং প্রত্যেকটা ফ্রেমের জন্য দু’টা করে মোট চল্লিশটা রূপার পা-দানি তৈরী করাবে।
22. তাম্বুর পশ্চিম দিকের জন্য, অর্থাৎ পিছন দিকের জন্য ছয়টা ফ্রেম,