31. “খাঁটি সোনা দিয়ে একটা বাতিদান তৈরী করাতে হবে। তার নীচের অংশ এবং তা থেকে উঠে যাওয়া ডাঁটিটা সোনা পিটিয়ে তৈরী করাবে। তার ফুলের মত বাটিগুলো, কুঁড়ি ও ফুল বাতিদান থেকে বের হয়ে আসবে এবং সমস্তটা মিলে মাত্র একটা জিনিসই হবে।
32. বাতিদানের দু’পাশ দিয়ে তিনটা তিনটা করে মোট ছয়টা ডাল থাকবে।
33. ফুল ও কুঁড়ি সুদ্ধ বাদাম ফুলের মত দেখতে তিনটা বাটি প্রথম ডালের মাঝে মাঝে থাকবে। তার পরের ডালেও ঐ রকম তিনটা বাটি থাকবে। বাতিদান থেকে বের হয়ে আসা ছয়টা ডাল একই রকম হবে।
34. বাতিদানের ডাঁটিটার মাঝে মাঝেও ফুল ও কুঁড়ি সুদ্ধ বাদাম ফুলের মত দেখতে চারটা বাটি থাকবে।
35. বাতিদান থেকে বের হয়ে আসা মোট ছয়টা ডালের মধ্যে প্রথম দু’টা যেখানে মিশবে তার নীচে থাকবে একটা কুঁড়ি, দ্বিতীয় দু’টার নীচে আর একটা কুঁড়ি এবং তৃতীয় দু’টার নীচে আর একটা কুঁড়ি।
36. কুঁড়ি এবং ডাল সবই বাতিদান থেকে বের হয়ে আসবে এবং সমস্তটা মিলে একটা জিনিসই হবে। সবটাই খাঁটি সোনা পিটিয়ে তৈরী করাতে হবে।
37. তারপর খাঁটি সোনা দিয়ে সাতটা প্রদীপ তৈরী করিয়ে ঐ বাতিদানের উপর এমনভাবে বসাতে হবে যাতে প্রদীপগুলো জ্বালালে পর বাতিদানের সামনের জায়গাটায় আলো পড়ে।
38. সল্তে পরিষ্কার করবার চিম্টা এবং সল্তের পোড়া অংশ রাখবার জন্য কয়েকটা পাত্রও খাঁটি সোনা দিয়ে তৈরী করাতে হবে।
39. সব কিছু সুদ্ধ বাতিদানটা তৈরী করবার জন্য ত্রিশ কেজি খাঁটি সোনা দরকার হবে।
40. এই পাহাড়ের উপরে তোমাকে যে নমুনা দেখানো হল ঠিক সেইমতই যেন সব কিছু তৈরী করা হয় তা দেখো।