1. এর পর যীশু সেই জায়গা ছেড়ে নিজের গ্রামে গেলেন,
2. আর তাঁর শিষ্যেরাও তাঁর সংগে গেলেন। বিশ্রামবারে তিনি সমাজ-ঘরে গিয়ে শিক্ষা দিতে লাগলেন। অনেক লোক তাঁর কথা শুনে আশ্চর্য হয়ে বলতে লাগল, “এই লোক কোথা থেকে এই সব পেল? এই যে জ্ঞান তাকে দেওয়া হয়েছে, এ-ই বা কি? আবার সে আশ্চর্য আশ্চর্য কাজও করছে।
3. এ কি সেই ছুতার মিস্ত্রি নয়? এ কি মরিয়মের ছেলে নয়? যাকোব, যোষেফ, যিহূদা ও শিমোনের ভাই নয়? তার বোনেরা কি এখানে আমাদের মধ্যে নেই?” এইভাবে যীশুকে নিয়ে লোকদের মনে বাধা আসতে লাগল।
4. তখন যীশু তাদের বললেন, “নিজের গ্রাম, নিজের আত্মীয়-স্বজন ও নিজের বাড়ী ছাড়া আর সব জায়গাতেই নবীরা সম্মান পান।”
17-18. এই ঘটনার আগে হেরোদ লোক পাঠিয়ে যোহনকে ধরেছিলেন এবং তাঁকে বেঁধে জেলে রেখেছিলেন। হেরোদ তাঁর ভাই ফিলিপের স্ত্রী হেরোদিয়ার জন্যই এটা করেছিলেন। হেরোদ হেরোদিয়াকে বিয়ে করেছিলেন বলে যোহন বারবার হেরোদকে বলতেন, “আপনার ভাইয়ের স্ত্রীকে বিয়ে করা আপনার উচিত হয় নি।”
27-28. তিনি তখনই যোহনের মাথা কেটে আনবার জন্য একজন জল্লাদকে হুকুম দিলেন। সেই জল্লাদ জেলখানায় গিয়ে যোহনের মাথা কেটে একটা থালায় করে তা নিয়ে আসল। রাজা সেটা মেয়েটিকে দিলে পর সে তা নিয়ে গিয়ে তার মাকে দিল।