3. যীশু সেই শুকনা-হাত লোকটিকে বললেন, “সকলের সামনে এসে দাঁড়াও।”
4. তারপর যীশু ফরীশীদের জিজ্ঞাসা করলেন, “বিশ্রামবারে ভাল কাজ করা উচিত, না মন্দ কাজ করা উচিত? প্রাণ রক্ষা করা উচিত, না নষ্ট করা উচিত?”ফরীশীরা কিন্তু কোনই উত্তর দিলেন না।
5. তখন যীশু বিরক্ত হয়ে তাঁদের দিকে তাকিয়ে দেখলেন এবং তাঁদের অন্তরের কঠিনতার জন্য গভীর দুঃখের সংগে সেই লোকটিকে বললেন, “তোমার হাত বাড়িয়ে দাও।”লোকটি হাত বাড়িয়ে দিলে পর তার হাত একেবারে ভাল হয়ে গেল।
6. তখন ফরীশীরা বাইরে গেলেন এবং কিভাবে যীশুকে মেরে ফেলা যায় সেই বিষয়ে রাজা হেরোদের দলের লোকদের সংগে পরামর্শ করতে লাগলেন।
9. যীশু নিজের জন্য একটা ছোট নৌকা তাঁর শিষ্যদের ঠিক করে রাখতে বললেন যেন ভিড়ের দরুন লোকে চাপাচাপি করে তাঁর উপর না পড়ে।
10. তিনি অনেক লোককে সুস্থ করেছিলেন বলে রোগীরা তাঁকে ছোঁবার জন্য ঠেলাঠেলি করছিল।
11. মন্দ আত্মারা যখনই তাঁকে দেখত তখনই তাঁর সামনে মাটিতে পড়ে চিৎকার করে বলত, “আপনিই ঈশ্বরের পুত্র।”
12. কিন্তু তিনি খুব কড়াভাবে তাদের আদেশ দিতেন যেন তারা কাউকে না বলে তিনি কে।
16. যে বারোজনকে তিনি নিযুক্ত করেছিলেন তাঁরা হলেন শিমোন, যাঁর নাম তিনি দিলেন পিতর;
17. সিবদিয়ের দুই ছেলে যাকোব ও যোহন (এঁদের নাম তিনি দিলেন বোয়ানের্গিস, অর্থাৎ বজ্রধ্বনির পুত্রেরা);
18. আন্দ্রিয়, ফিলিপ, বর্থলময়, মথি, থোমা, আলফেয়ের ছেলে যাকোব, থদ্দেয়, মৌলবাদী শিমোন,