12. কিন্তু যাদের স্বর্গ-রাজ্যে থাকবার কথা তাদের বাইরের অন্ধকারে ফেলে দেওয়া হবে। সেখানে লোকেরা কান্নাকাটি করবে ও যন্ত্রণায় দাঁতে দাঁত ঘষতে থাকবে।”
13. পরে যীশু সেই সেনাপতিকে বললেন, “আপনি যান। আপনি যেমন বিশ্বাস করেছেন তেমনই হোক।” ঠিক তখনই তাঁর দাস ভাল হয়ে গেল।
14. এর পরে যীশু পিতরের বাড়ীতে গিয়ে দেখলেন, পিতরের শাশুড়ীর জ্বর হয়েছে এবং তিনি শুয়ে আছেন।
15. যীশু তাঁর হাত ছুঁলেন আর তাতে তাঁর জ্বর ছেড়ে গেল। তখন তিনি উঠে যীশুর খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করতে লাগলেন।
16. সন্ধ্যা হলে পর লোকেরা মন্দ আত্মায় পাওয়া অনেককে যীশুর কাছে নিয়ে আসল। তিনি মুখের কথাতেই সেই আত্মাদের ছাড়ালেন আর যারা অসুস্থ ছিল তাদের সবাইকে সুস্থ করলেন।
17. এই সব ঘটল যাতে নবী যিশাইয়ের মধ্য দিয়ে এই যে কথা বলা হয়েছিল তা পূর্ণ হয়:তিনি আমাদের সমস্ত দুর্বলতা তুলে নিলেন,আর আমাদের রোগ দূর করলেন।
18. যীশু নিজের চারদিকে অনেক লোকের ভিড় দেখে শিষ্যদের সাগরের অন্য পারে যাবার আদেশ দিলেন।
19. একজন ধর্ম-শিক্ষক তখন যীশুর কাছে এসে বললেন, “গুরু, আপনি যেখানে যাবেন আমিও আপনার সংগে সেখানে যাব।”
20. যীশু তাঁকে বললেন, “শিয়ালের গর্ত আছে এবং পাখীর বাসা আছে, কিন্তু মনুষ্যপুত্রের মাথা রাখবার জায়গা কোথাও নেই।”
21. শিষ্যদের মধ্যে আর একজন এসে তাঁকে বললেন, “গুরু, আগে আমার বাবাকে কবর দিয়ে আসতে দিন।”
22. যীশু তাঁকে বললেন, “মৃতেরাই তাদের মৃতদের কবর দিক, কিন্তু তুমি আমার সংগে এস।”
23. পরে যীশু একটা নৌকাতে উঠলেন এবং তাঁর শিষ্যেরা তাঁর সংগে গেলেন।