19. তখন যারা গর্ভবতী আর যারা সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ায় তাদের অবস্থা কি ভীষণই না হবে!
20. প্রার্থনা কর যেন শীতকালে বা বিশ্রামবারে তোমাদের পালাতে না হয়।
21. তখন এমন মহাকষ্ট হবে যা জগতের আরম্ভ থেকে এই সময় পর্যন্ত কখনও হয় নি এবং হবেও না।
22. সেই কষ্টের দিনগুলো যদি ঈশ্বর কমিয়ে না দিতেন তবে কেউই বাঁচত না। কিন্তু তাঁর বাছাই করা লোকদের জন্য ঈশ্বর সেই দিনগুলো কমিয়ে দেবেন।
23. “সেই সময়ে যদি কেউ তোমাদের বলে, ‘দেখ, মশীহ এখানে’ কিম্বা ‘দেখ, মশীহ ওখানে,’ তবে তা বিশ্বাস কোরো না;
24. কারণ তখন অনেক ভণ্ড মশীহ ও ভণ্ড নবী আসবে এবং বড় বড় আশ্চর্য ও চিহ্ন-কাজ করবে যাতে সম্ভব হলে ঈশ্বরের বাছাই করা লোকদেরও তারা ঠকাতে পারে।
25. দেখ, আমি আগেই তোমাদের এই সব বলে রাখলাম।
26. “সেইজন্য লোকে যদি তোমাদের বলে, ‘তিনি মরু-এলাকায় আছেন,’ তোমরা বাইরে যেয়ো না। যদি বলে, ‘তিনি ভিতরের ঘরে আছেন,’ বিশ্বাস কোরো না।
27. বিদ্যুৎ যেমন পূর্ব দিকে দেখা দিয়ে পশ্চিম দিক পর্যন্ত চম্কে যায় মনুষ্যপুত্রের আসা সেইভাবেই হবে।
28. যেখানে মৃতদেহ থাকবে সেখানেই শকুন এসে একসংগে জড়ো হবে।
29. “সেই সময়কার কষ্টের ঠিক পরেই সূর্য অন্ধকার হয়ে যাবে, চাঁদ আর আলো দেবে না, তারাগুলো আকাশ থেকে খসে পড়ে যাবে এবং চাঁদ-সূর্য-তারা আর স্থির থাকবে না।