2. তা দেখে ফরীশীরা যীশুকে বললেন, “ধর্মের নিয়ম মতে বিশ্রামবারে যা করা উচিত নয়, দেখুন, আপনার শিষ্যেরা তা-ই করছে।”
3. যীশু তাঁদের বললেন, “দায়ূদ ও তাঁর সংগীদের যখন খিদে পেয়েছিল তখন তিনি কি করেছিলেন তা কি আপনারা পড়েন নি? তিনি তো ঈশ্বরের ঘরে ঢুকে সম্মুখ-রুটি খেয়েছিলেন।
4. দায়ূদ ও তাঁর সংগীদের অবশ্য তা খাওয়া উচিত ছিল না, কেবল পুরোহিতেরাই তা খেতে পারতেন।
5. এছাড়া আপনারা কি মোশির আইন-কানুনে পড়েন নি যে, বিশ্রামবারে উপাসনা-ঘরের পুরোহিতেরা বিশ্রামবারের নিয়ম ভাংলেও তাঁদের দোষ হয় না?
6. আমি আপনাদের বলছি, উপাসনা-ঘর থেকেও বড় একজন এখানে আছেন।
7. ‘আমি দয়া দেখতে চাই, পশু-উৎসর্গ নয়’-শাস্ত্রের এই কথার অর্থ যদি আপনারা জানতেন তবে নির্দোষীদের দোষী করতেন না।
8. জেনে রাখুন, মনুষ্যপুত্রই বিশ্রামবারের কর্তা।”
9. পরে সেই জায়গা ছেড়ে যীশু সেই ফরীশীদের সমাজ-ঘরে গেলেন।
10. সেখানে একজন লোক ছিল যার একটা হাত শুকিয়ে গিয়েছিল। যীশুকে দোষী করবার উদ্দেশ্যে ফরীশীরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “ধর্মের নিয়ম মতে বিশ্রামবারে কি কাউকে সুস্থ করা উচিত?”
11. যীশু তাঁদের বললেন, “ধরুন, আপনাদের মধ্যে কারও একটা ভেড়া আছে। সেই ভেড়াটা যদি বিশ্রামবারে গর্তে পড়ে যায় তবে কি তিনি তাকে ধরে তুলবেন না?