7. সে যাবার জন্য প্রস্তুত হলেও তার শ্বশুর যখন তাকে অনুরোধ করল তখন সে সেই রাতটাও সেখানে থাকল।
8. পঞ্চম দিনের ভোরবেলা সে যখন যাবার জন্য ঘুম থেকে উঠল তখন মেয়েটির বাবা তাকে বলল, “খাওয়া-দাওয়া কর, আর বিকাল পর্যন্ত থেকে যাও।” কাজেই তারা দু’জনে খাওয়া-দাওয়া করল।
9. তারপর যখন সেই লোকটি তার উপস্ত্রী এবং চাকরকে নিয়ে চলে যাবার জন্য প্রস্তুত হল তখন তার শ্বশুর বলল, “দেখ, এখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেছে, রাতটা এখানেই কাটাও; বেলা তো প্রায় শেষ হয়ে গেছে। এখানেই থাক এবং আমোদ-প্রমোদ কর। কাল খুব ভোরে উঠে তোমার বাড়ীর পথে রওনা হয়ে যেয়ো।”
12. উত্তরে তার মনিব তাকে বলল, “না, যারা ইস্রায়েলীয় নয় তাদের শহরে আমরা যাব না। আমরা বরং এগিয়ে গিয়ে গিবিয়াতে যাব।”
13. সে আরও বলল, “চল, আমরা গিবিয়াতে কিম্বা রামাতে পৌঁছাবার চেষ্টা করি এবং রাতটা ঐ শহর দু’টার একটাতে কাটাই।”
14. কাজেই তারা চলতেই থাকল। বিন্যামীন এলাকার গিবিয়ার কাছে পৌঁছাতেই সূর্য ডুবে গেল।
15. রাতটা কাটাবার জন্য তখন তারা পথ ছেড়ে গিবিয়াতে গেল আর শহর-চকে গিয়ে বসল, কিন্তু রাত কাটাবার জন্য কেউ নিজের বাড়ীতে তাদের ডেকে নিল না।
16. সেই দিন সন্ধ্যাবেলা ইফ্রয়িমের পাহাড়ী এলাকার একজন বুড়ো লোক তার ক্ষেতের কাজের পর গিবিয়া শহরে ঢুকল। সে গিবিয়াতে বাস করত, কিন্তু সেখানকার লোকেরা ছিল বিন্যামীন-গোষ্ঠীর লোক।