20. মোশির প্রতিজ্ঞা অনুসারে কালেবকে হিব্রোণ শহরটা দেওয়া হল। অনাকের তিন ছেলেকে কালেব হিব্রোণ থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন।
21. কিন্তু বিন্যামীন-গোষ্ঠীর লোকেরা যিরূশালেমে বাসকারী যিবূষীয়দের বেদখল করতে পারে নি। বিন্যামীন-গোষ্ঠীর সংগে যিবূষীয়েরা আজও সেখানে বাস করছে।
22. যোষেফের বংশধরেরা বৈথেল শহর আক্রমণ করতে গেল। সদাপ্রভু তাদের সংগে ছিলেন।
23. তারা শহরটা ভাল করে দেখেশুনে আসবার জন্য সেখানে কয়েকজন লোক পাঠিয়ে দিল। বৈথেলের আগের নাম ছিল লূস।
24. সেই লোকেরা শহর থেকে একজন লোককে বেরিয়ে আসতে দেখে তাকে বলল, “শহরে ঢুকবার পথটা তুমি আমাদের দেখিয়ে দাও, তাহলে আমরা তোমার কোন ক্ষতি করব না।”
25. সে তাদের পথ দেখিয়ে দিলে পর তারা গিয়ে শহরের লোকদের মেরে ফেলল, কিন্তু সেই লোক ও তার বংশের লোকদের রেহাই দিল।
26. এর পর সেই লোকটি হিত্তীয়দের দেশে গিয়ে একটা শহর তৈরী করল এবং তার নাম দিল লূস। আজও শহরটার ঐ নামই আছে।
27. মনঃশি-গোষ্ঠীর লোকেরা বৈৎ-শান, তানক, দোর, যিব্লিয়ম ও মগিদ্দো শহরের এবং সেগুলোর চারপাশের গ্রামের বাসিন্দাদের তাড়িয়ে দিতে পারে নি, কারণ এই সব জায়গার কনানীয়েরা স্থির করেছিল যে, তারা ঐ দেশ ছেড়ে যাবে না।
28. ইস্রায়েলীয়েরা যখন শক্তিশালী হয়ে উঠল তখন তারা ঐ সব লোকদের তাদের দাস হতে বাধ্য করল কিন্তু তাদের একেবারে তাড়িয়ে দিল না।
29. ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর লোকেরাও গেষর থেকে কনানীয়দের বের করে দেয় নি। তারা সেখানে তাদের মধ্যেই রয়ে গেল।
30. সবূলূন-গোষ্ঠীর লোকেরাও কিট্রোণ ও নহলোল থেকে কনানীয়দের বের করে দেয় নি। তারা সেখানে তাদের মধ্যেই রয়ে গেল, তবে সবূলূন-গোষ্ঠীর লোকেরা তাদের দাস হতে বাধ্য করল।
31. আশের-গোষ্ঠীর লোকেরাও অক্কো, সীদোন, অহলব, অক্ষীব, হেল্বা, অফীক ও রহোবের লোকদের তাড়িয়ে দেয় নি।
32. তারা সেই দেশের বাসিন্দা কনানীয়দের মধ্যে বাস করতে লাগল, কারণ তারা তাদের বের করে দেয় নি।