20. আমরা যা দেখেছি আর শুনেছি তা না বলে তো থাকতে পারি না।”
21. তখন তাঁরা পিতর আর যোহনকে আরও ভয় দেখিয়ে ছেড়ে দিলেন। লোকদের ভয়ে তাঁরা ঠিক করতে পারছিলেন না কিভাবে তাঁদের শাস্তি দেওয়া যায়, কারণ যা ঘটেছিল তাতে সব লোক ঈশ্বরের গৌরব করছিল।
22. যে লোকটি আশ্চর্য ভাবে ভাল হয়েছিল তার বয়স ছিল চল্লিশ বছরেরও বেশী।
23. সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে পিতর ও যোহন তাঁদের নিজেদের লোকদের কাছে গেলেন এবং প্রধান পুরোহিতেরা ও বৃদ্ধ নেতারা তাঁদের যা যা বলেছিলেন সমস্তই তাদের জানালেন।
24. এই কথা শুনে তারা সবাই মিলে এক প্রাণে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে বলল, “হে প্রভু, তুমি আকাশ, পৃথিবী, সমুদ্র এবং ঐগুলোর মধ্যে যা কিছু আছে সবই সৃষ্টি করেছ।
25. তুমি পবিত্র আত্মার মধ্য দিয়ে তোমার দাস আমাদের পূর্বপুরুষ দায়ূদের মুখ দিয়ে বলেছ,‘কেন অস্থির হয়ে চেঁচামেচি করছে সমস্ত জাতির লোক?কেন লোকেরা মিছামিছি ষড়যন্ত্র করছে?
26. প্রভু ও তাঁর মশীহের বিরুদ্ধে পৃথিবীর রাজারা একসংগে দাঁড়াচ্ছে,আর শাসনকর্তারা করছে গোপন বৈঠক।’
27. “তোমার পবিত্র দাস যীশু, যাঁকে তুমি মশীহ হিসাবে নিযুক্ত করেছিলে, রাজা হেরোদ ও পন্তীয় পীলাত এই শহরেই তাঁর বিরুদ্ধে অযিহূদীদের সংগে এবং ইস্রায়েলীয়দের সংগে সত্যিই হাত মিলিয়েছিলেন।