60. উপাসনা-ঘরের সেবাকারীরা ও শলোমনের চাকরদের বংশধরেরা মোট তিনশো বিরানব্বই জন।
61. তেল্-মেলহ, তেল্হর্শা, করূব, অদ্দন ও ইম্মেরের এলাকা থেকে যারা এসেছিল তারা ইস্রায়েলীয় বলে নিজেদের প্রমাণ করতে পারল না। তারা হল:
62. দলায়, টোবিয়, ও নকোদের বংশের ছ’শো বিয়াল্লিশ জন।
63-64. পুরোহিতদের মধ্য থেকে হবায়, হক্কোস, ও বর্সিল্লয়ের বংশধরেরা বংশ-তালিকার মধ্যে তাদের বংশের খোঁজ করেছিল কিন্তু পায় নি বলে অশুচি হিসাবে পুরোহিতদের মধ্য থেকে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছিল। বর্সিল্লয়কে ঐ নামে ডাকা হত, কারণ সে গিলিয়দীয় বর্সিল্লয়ের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছিল।
65. শাসনকর্তা তাদের আদেশ দিলেন যতদিন ঊরীম ও তুম্মীম ব্যবহার করবার অধিকারী কোন পুরোহিত পাওয়া না যায় ততদিন পর্যন্ত তারা যেন মহাপবিত্র খাবারের কিছু না খায়।
66. বন্দীদশা থেকে ফিরে আসা গোটা দলটার লোকসংখ্যা ছিল বিয়াল্লিশ হাজার তিনশো ষাট জন।
67. এছাড়া সাত হাজার তিনশো সাঁইত্রিশ জন চাকর-চাকরানী এবং দু’শো পঁয়তাল্লিশ জন গায়ক-গায়িকাও ছিল।
68-69. তাদের চারশো পঁয়ত্রিশটা উট ও ছয় হাজার সাতশো বিশটা গাধা ছিল।
70. বংশের প্রধান লোকদের মধ্যে কেউ কেউ উপাসনা-ঘরের কাজের জন্য দান করলেন। শাসনকর্তা ধনভাণ্ডারে দিলেন সাড়ে ছয় কেজি সোনা, পঞ্চাশটা পাত্র ও পুরোহিতদের জন্য পাঁচশো ত্রিশটা পোশাক।
71. বংশের প্রধান লোকদের মধ্যে কেউ কেউ এই কাজের জন্য একশো ত্রিশ কেজি সোনা ও এক হাজার চারশো ত্রিশ কেজি রূপা ধনভাণ্ডারে দিলেন।