12. যোয়াকীমের সময়ে পুরোহিত-বংশগুলোর মধ্যে যাঁরা প্রধান ছিলেন তাঁরা হলেন সরায়ের বংশের মরায়, যিরমিয়ের বংশের হনানিয়,
13. ইষ্রার বংশের মশুল্লম, অমরিয়ের বংশের যিহোহানন,
14. মল্লূকীর বংশের যোনাথন, শবনিয়ের বংশের যোষেফ,
15. হারীমের বংশের অদ্ন, মরায়োতের বংশের হিল্কয়
16. ইদ্দোর বংশের সখরিয়, গিন্নথোনের বংশের মশুল্লম,
17. অবিয়ের বংশের সিখ্রি, মিনিয়ামীনের বংশের একজন, মোয়দিয়ের বংশের পিল্টয়,
18. বিল্গার বংশের সম্মুয়, শময়িয়ের বংশের যিহোনাথন,
19. যোয়ারীবের বংশের মত্তনয়, যিদয়িয়ের বংশের উষি,
20. সল্লয়ের বংশের কল্লয়, আমোকের বংশের এবর,
21. হিল্কিয়ের বংশের হশবিয়, যিদয়িয়ের বংশের নথনেল।
22. ইলিয়াশীব, যোয়াদা, যোহানন, ও যদ্দূয়ের জীবনকালে লেবীয়দের এবং পুরোহিতদের বংশের প্রধানদের নাম তালিকায় লেখা হচ্ছিল, আর তা শেষ হয়েছিল পারস্যের রাজা দারিয়াবসের রাজত্বকালে।
23. লেবির বংশের প্রধানদের নাম ইলিয়াশীবের ছেলে যোহাননের সময় পর্যন্ত বংশাবলি নামে বইয়ের মধ্যে লেখা হয়েছিল।
24. লেবীয়দের নেতা হশবিয়, শেরেবিয়, কদ্মীয়েলের ছেলে যেশূয় ও তাঁদের বংশের লোকেরা ঈশ্বরের লোক দায়ূদের কথামতই অন্য দলের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে দলের পর দল ঈশ্বরের প্রশংসা করতেন ও ধন্যবাদ দিতেন।
25. মত্তনিয়, বক্বুকিয়, ওবদিয়, মশূল্লম, টল্মোন ও অক্কুব ছিল রক্ষী। এরা ফটকের কাছের ভাণ্ডার-ঘরগুলো পাহারা দিত।
26. যেশূয়ের ছেলে, অর্থাৎ যোষাদকের নাতি যোয়াকীম ও শাসনকর্তা নহিমিয় এবং পুরোহিত ও ধর্ম-শিক্ষক ইষ্রার সময়ে এরা পাহারা দিত।
27. যিরূশালেমের দেয়াল ঈশ্বরের উদ্দেশে উৎসর্গের অনুষ্ঠানের সময়ে লেবীয়েরা যেখানে বাস করত সেখান থেকে তাদের যিরূশালেমে আনা হল যাতে তারা করতাল, বীণা, ও সুরবাহার বাজিয়ে ও ধন্যবাদের গান গেয়ে আনন্দের সংগে সেই অনুষ্ঠান পালন করতে পারে।
28-29. যিরূশালেমের আশেপাশের জায়গা থেকে নটোফাতীয়দের গ্রামগুলো থেকে, বৈৎ-গিল্গল থেকে এবং গেবা ও অস্মাবৎ এলাকা থেকে গায়কদেরও এনে জড়ো করা হল। এই লেবীয় গায়কেরা যিরূশালেমের চারপাশের এই সব জায়গায় নিজেদের জন্য গ্রাম স্থাপন করেছিল।