47. এগুলো আশের-গোষ্ঠীর লোকদের বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা ছিল তিপ্পান্ন হাজার চারশো।
48. নপ্তালির বংশধর: এরা হল যহসীয়েল থেকে যহসীয়েলীয় বংশ, গূনি থেকে গূনীয় বংশ,
49. যেৎসর থেকে যেৎসরীয় বংশ এবং শিল্লেম থেকে শিল্লেমীয় বংশ।
50. এগুলো নপ্তালি-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা হল পঁয়তাল্লিশ হাজার চারশো।
51. গণনা করা ইস্রায়েলীয়দের মোট সংখ্যা হয়েছিল ছয় লক্ষ এক হাজার সাতশো ত্রিশ।
52. সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
53. “গণনা করা লোকদের সংখ্যা অনুসারে দেশটা ভাগ করে দিতে হবে যাতে তারা তার অধিকারী হয়।
54. যে গোষ্ঠীর লোকসংখ্যা বেশী সেই গোষ্ঠীকে বেশী এবং যে গোষ্ঠীর লোকসংখ্যা কম সেই গোষ্ঠীকে কম জায়গা দিতে হবে। প্রত্যেক গোষ্ঠী তার গণনা করা লোকদের সংখ্যা অনুসারে জায়গার অধিকারী হবে।
55. কোথায় কোন্ গোষ্ঠী জায়গা পাবে তা গুলিবাঁট করে ঠিক করতে হবে। প্রত্যেক বংশের পাওনা অংশ তার গোষ্ঠীর নামে দেওয়া এলাকার মধ্যেই থাকবে।
56. গোষ্ঠীর লোকসংখ্যা কম হোক বা বেশী হোক গুলিবাঁটের মধ্য দিয়েই জায়গা ঠিক করা হবে।”
57. বংশ হিসাবে গণনা করা লেবীয়েরা হল গের্শোন থেকে গের্শোনীয় বংশ, কহাৎ থেকে কহাতীয় বংশ এবং মরারি থেকে মরারীয় বংশ।
58. গের্শোন, কহাৎ ও মরারির বংশধরদের বংশ হল লিব্নীয় বংশ, হিব্রোণীয় বংশ, মহলীয় বংশ, মূশীয় বংশ এবং কোরহীয় বংশ। কহাতের এক বংশধরের নাম ছিল অম্রাম।
59. অম্রামের স্ত্রীর নাম ছিল যোকেবদ। মিসর দেশে লেবি-গোষ্ঠীর মধ্যে তাঁর জন্ম হয়েছিল। তাঁর গর্ভে অম্রামের ছেলে হারোণ ও মোশি এবং তাঁদের বোন মরিয়মের জন্ম হয়েছিল।
60. হারোণের ছেলেদের নাম ছিল নাদব, অবীহূ, ইলিয়াসর ও ঈথামর।