21. পেরসের বংশধরদের বংশ হল হিষ্রোণ থেকে হিষ্রোণীয় বংশ এবং হামূল থেকে হামূলীয় বংশ।
22. এগুলো যিহূদা-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা হল ছিয়াত্তর হাজার পাঁচশো।
23. ইষাখরের বংশধর: এরা হল তোলয় থেকে তোলয়ীয় বংশ, পূয় থেকে পূনীয় বংশ,
24. যাশূব থেকে যাশূবীয় বংশ এবং শিম্রোণ থেকে শিম্রোণীয় বংশ।
25. এগুলো ইষাখর-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা হল চৌষট্টি হাজার তিনশো।
26. সবূলূনের বংশধর: এরা হল সেরদ থেকে সেরদীয় বংশ, এলোন থেকে এলোনীয় বংশ এবং যহলেল থেকে যহলেলীয় বংশ।
27. এগুলো সবূলূন-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা হল ষাট হাজার পাঁচশো।
28. মনঃশি আর ইফ্রয়িমের মধ্য দিয়ে যোষেফের বংশধর:
29. মনঃশির বংশধরদের বংশ হল মাখীর থেকে মাখীরীয় বংশ এবং গিলিয়দ থেকে গিলিয়দীয় বংশ। গিলিয়দ ছিল মাখীরের ছেলে।
30. গিলিয়দের বংশধরদের বংশ হল ঈয়েষর থেকে ঈয়েষরীয় বংশ, হেলক থেকে হেলকীয় বংশ,
31. অস্রীয়েল থেকে অস্রীয়েলীয় বংশ, শেখম থেকে শেখমীয় বংশ,
32. শিমীদা থেকে শিমীদায়ীয় বংশ এবং হেফর থেকে হেফরীয় বংশ।
33. হেফরের ছেলে সলফাদের কোন ছেলে ছিল না, কেবল মেয়ে ছিল। সেই মেয়েদের নাম হল মহলা, নোয়া, হগ্লা, মিল্কা ও তির্সা।
34. এগুলো মনঃশি-গোষ্ঠীর বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা হল বাহান্ন হাজার সাতশো।
35. ইফ্রয়িমের বংশধরদের বংশ হল শূথলহ থেকে শূথলহীয় বংশ, বেখর থেকে বেখরীয় বংশ এবং তহন থেকে তহনীয় বংশ।
36. শূথলহের বংশধরদের বংশ হল এরণ থেকে এরণীয় বংশ।
37. এগুলো ইফ্রয়িম-গোষ্ঠীর লোকদের বিভিন্ন বংশ। এদের মধ্য থেকে গণনা করা লোকদের সংখ্যা হল বত্রিশ হাজার পাঁচশো। বংশ অনুসারে এরাই ছিল যোষেফের বংশধর।