20. ইদোমীয়েরা আবার বলে পাঠাল, “না, এখান দিয়ে তোমাদের যাওয়া চলবে না।”এর পর ইদোমীয়েরা অনেক সৈন্য নিয়ে তাদের ক্ষমতা জাহির করে ইস্রায়েলীয়দের বিরুদ্ধে বের হয়ে আসল।
21. ইদোমীয়েরা তাদের দেশের মধ্য দিয়ে যেতে দিতে অস্বীকার করল বলে ইস্রায়েলীয়েরা তাদের কাছ থেকে ফিরে চলে গেল।
22. এর পর ইস্রায়েলীয়েরা কাদেশ থেকে রওনা হয়ে হোর পাহাড়ের কাছে গিয়ে উপস্থিত হল।
23. সেখানে ইদোমের সীমানার কাছে সদাপ্রভু মোশি ও হারোণকে বললেন,
24. “হারোণকে তার পূর্বপুরুষদের কাছে চলে যেতে হবে। যে দেশ আমি ইস্রায়েলীয়দের দেব তার সেখানে যাওয়া হবে না, কারণ মরীবাতে সেই জলের ব্যাপারে তোমরা আমার আদেশের বিরুদ্ধে কাজ করেছিলে।
25. হারোণ ও তার ছেলে ইলীয়াসরকে নিয়ে তুমি হোর পাহাড়ের উপরে যাও।
26. সেখানে হারোণের গা থেকে পুরোহিতের পোশাক খুলে নিয়ে সেটা তার ছেলে ইলীয়াসরকে পরিয়ে দাও, কারণ হারোণ তার পূর্বপুরুষদের কাছে চলে যাবে; সে সেখানেই মারা যাবে।”
27. মোশি সদাপ্রভুর আদেশ মত কাজ করলেন। তাঁরা সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের সামনে হোর পাহাড়ে উঠে গেলেন।
28. তারপর মোশি হারোণের গা থেকে পুরোহিতের পোশাক খুলে নিয়ে সেটা তাঁর ছেলে ইলীয়াসরকে পরিয়ে দিলেন। হারোণ সেই পাহাড়ের চূড়ায় মারা গেলেন। তারপর মোশি ও ইলীয়াসর পাহাড় থেকে নেমে আসলেন।
29. ইস্রায়েলীয়েরা সবাই যখন জানতে পারল যে, হারোণ মারা গেছেন তখন গোটা ইস্রায়েল জাতি ত্রিশ দিন পর্যন্ত তাঁর জন্য শোক করল।